রফিকুল ইসলাম, গাইবান্ধা: সাহেবগঞ্জ ইক্ষু খামারে বসতি স্থাপন করে ৪৫.৫০ একর জমিতে আমন ধানচাষ করেছিলেন। কৃষি বিভাগের বরাত দিয়ে জেলা প্রশাসন সূত্রে জানানো হয়, এরমধ্যে ৩০ একর জমির ধান পেকে কাটার উপযোগী হয়েছে। বাকি ১৫.৫০ একর জমির ধান পাকতে আরও সপ্তাহ খানেক সময় লাগবে। সেজন্য মিল কর্তৃপক্ষ ও উপজেলা প্রশাসন সাঁওতালদের সঙ্গে যোগাযোগের চেষ্টা অব্যাহত রেখেছে। যাতে তারা তালিকা প্রদানের মাধ্যমে সুষ্ঠুভাবে ধানকেটে নিয়ে যেতে পারে। কিন্তু সাঁওতালদের পক্ষ থেকে ধানকাটার ব্যাপারে এখন পর্যন্ত কোনো সাড়া পাওয়া যায়নি। এব্যাপারে রংপুর চিনিকলের ব্যবস্থাপনা পরিচালক মো. আব্দুল আউয়াল জানান, সাঁওতালদের সাথে যোগাযোগ করার জন্য উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা আব্দুল হান্নানকে দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে। সাঁওতালদের পক্ষ থেকে সাড়া না পাওয়া গেলে জেলা প্রশাসন ও পুলিশ প্রশাসনের উপস্থিতিতে মিল কর্তৃপক্ষ হাইকোর্টের নির্দেশনা বাস্তবায়নে ধানকাটার ব্যবস্থা নেবে এবং পরবর্তীতে তা সাঁওতালদের মধ্যে তালিকা অনুযায়ী বিতরণের পদক্ষেপ গ্রহণ করবে। সম্পাদনা: আলাউদ্দিন