ট্রাম্পের যোগাযোগ সচিব ইলিন চাও বাণিজ্য সচিব হতে পারেন উইলবার
আসাদুজ্জামান আকাশ: ইলিন চাওকে যুক্তরাষ্ট্রের যোগাযোগ সচিব হিসেবে মনোনীত করলেন ট্রাম্প। মঙ্গলবার এ ঘোষণা দেন তিনি। চাও-এর অনুপম অভিজ্ঞতা ও অন্তর্দৃষ্টির প্রশংসা করেন ট্রাম্প।
চাও সাবেক মার্কিন প্রেসিডেন্ট জর্জ ডব্লিউ বুশের সরকারের সময় শ্রমসচিব ও পরিবহন উপসচিব হিসেবে দায়িত্ব পালন করেছেন। ট্রাম্পের নির্বাচনি প্রচারণায় তিনি ট্রাম্প এশিয়া প্যাসেফিক আমেরিকান এডভাইসরি কাউন্সিলের সদস্য ছিলেন।
ট্রাম্প এক বিবৃতিতে বলেন, নির্বাচনি প্রচারণার সময় আমাদের পরিকাঠামো পুনঃনির্মাণের জন্য চাও-এর দক্ষতা আমাদের কাছে অমূল্য সম্পদ হিসেবে কাজ করেছে। তার জীবনকাহিনী আশ্চর্য রকম উল্লেখ করে যোগাযোগ সচিবের জন্য তাকে মনোনীত করতে পেরে ট্রাম্প আনন্দিত বলে জানান।
এদিকে, একাধিক সংবাদে বলা হচ্ছে প্রাইভেট ইকুইটি ফার্ম ডব্লিউ.এল রস এন্ড কোং-এর চেয়ারম্যান ধনকুবের উইলবার রস জুনিয়রকে বাণিজ্য সচিব হিসেবে ঘোষণা করতে পারেন ট্রাম্প। মার্কিন নির্বাচনি প্রচারণার গোড়ার দিকে ট্রাম্পের একজন সমর্থক হিসেবে বিবেচনা করা হতে থাকে।
গত সপ্তাহে ট্রাম্প উইলবার রসের সঙ্গে দেখা করার পর এক সংবাদ সম্মেলনে বলেন, বাণিজ্য সচিব, এটিই আমরা খুঁজছি। ট্রাম্পের এই কথা রসকে উদ্দেশ্য করে বলেছেন বলেই অনেকে মনে করছে। সিএনবিসির এক সংবাদ বলা হয়, সাম্প্রতিককালে ট্রাম্পের ঘনিষ্ঠ উপদেষ্টা হিসেবে কাজ করছেন রস।
উল্লেখ্য, যোগাযোগ সচিব হিসেবে মনোনীত হওয়ায় তিনি গর্বিত বলে এক বিবৃতিতে জানান চাও। দি হিল। সম্পাদনা: পরাগ মাঝি