বাংলাদেশ বিমানবাহিনী স্বাধীনতা প্রাপ্তি ত্বরান্বিত করেছিল : প্রধানমন্ত্রী
নাসিমুজ্জামান সুমন: প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধে বিমানবাহিনীর সাহসিকতাপূর্ণ অবদান বাঙালি জাতির ইতিহাসে স্বর্ণাক্ষরে লেখা থাকবে।
গতকাল সকালে রাজধানীর কুর্মিটোলা সেনানিবাসে বাংলাদেশ বিমান বাহিনীর ‘বঙ্গবন্ধু’ ঘাঁটিকে ন্যাশনাল স্ট্যান্ডার্ড প্রদান অনুষ্ঠানে প্রধানমন্ত্রী এসব কথা বলেন। প্রধানমন্ত্রী বলেন, আমি বিশ্বাস করি বাংলাদেশ বিমানবাহিনীর সদস্যবৃন্দ তদের দক্ষতা, দেশপ্রেম, নিরলস পরিশ্রমের মাধ্যমে ভবিষ্যতে দেশ ও জাতির জন্য আরও সাফল্য বয়ে আনবেন। আমাদের স্বাধীনতা যুদ্ধের ইতিহাস থেকে শিক্ষা গ্রহণ করে নিজেদের গড়ে তুলবেন এবং জনগণের আশা-আকাক্সক্ষা পূরণ করতে সর্বতভাবে সক্ষম হবেন। ডিজিটাল বাংলাদেশ পরিকল্পনার ক্ষেত্রে বর্তমানে দেশব্যাপী ডিজিটাল পদ্ধতি ব্যবহৃত হচ্ছে। এরই অংশ হিসেবে বাংলাদেশে প্রতিটি বাহিনীতেও ডিজিটাল পদ্ধতি ব্যবহার হয়ে তাদের কাজকে আরও ত্বরান্বিত করছে।
অনুষ্ঠানে প্রধানমন্ত্রী বলেন, বর্তমান সরকার একটি উন্নত-আধুনিক দেশ গড়তে এবং দেশের আর্থসামাজিক উন্নয়নে বিরতিহীনভাবে কাজ করে যাচ্ছে। বর্তমান সরকারের আগে দেশের অবকাঠামো খাত উন্নয়নের এসব যুগান্তকারী পদক্ষেপগুলো বাস্তবায়নের কথা কেউ কখনো চিন্তাও করেনি। তিনি বলেন, একটি উন্নত-আধুনিক দেশের জন্য প্রয়োজনীয় গভীর সমুদ্রবন্দর, পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র, কয়লাভিত্তিক বিদুৎকেন্দ্র প্রকল্প, মেট্রোরেল-আন্তঃদেশীয় রেল প্রকল্প, এলএমজি টার্মিনালসহ বিভিন্ন পদক্ষেপ নেওয়া হয়েছে। বঙ্গবন্ধু স্যাটেলাইট ও কর্ণফুলি নদীর তলদেশে দেশের প্রথম টানেল নির্মাণের কাজও এগিয়ে যাচ্ছে। সম্পাদনা: সাইদ রিপন