কামরুল আহসান: বক্সিং আর রেসলিং টিমের খেলোয়াড় তারা। খেলেন একটি কোম্পানির সদস্য হয়ে। সবাই উঠে এসেছে নি¤œমধ্যবিত্ত জীবন থেকে। তাদের নিয়ে ফাইভ স্টার হোটেলে বেড়াতে যান তাদের বস। শুধু তাই নয়, ঘুরতে যান পৃথিবীর বিভিন্ন দেশেও। কোম্পানির ১০০ জন সদস্য নিয়ে ইতোমধ্যে ঘুরতে গেছেন ইন্দোনেশিয়া, থাইল্যান্ড। এবার গেছেন মালদ্বীপ।
কর্মচারীদের নিয়ে মালদ্বীপ ঘুরতে গিয়ে তিনি খরচ করেছেন ৪ লাখ পাউন্ড। তিনি চতরাই সাইটোডটং। একটি মার্শাল আর্ট শেখানোর কর্মশালা প্রতিষ্ঠাতা চেয়ারম্যান তিনি।
তিনি বলেন, ‘এটা আমার খেলোয়াড়দের প্রতি আমার পক্ষ থেকে ছোট্ট একটু ভালোবাসার বহিঃপ্রকাশ। প্রতিবছরই আমি তাদের নিয়ে কোথাও বিলাসবহুল ভ্রমণে যাই। তারা ফাইভ স্টার হোটেলে থাকে। এরা সবাই দরিদ্র জীবন থেকে উঠে এসেছে। তাদের সবার জীবনেই অনেক দুঃখ আর ট্যাজেডি আছে। একটি আনন্দময় ভ্রমণে তারা একত্রিত হয় আর নতুন করে সজীব হয়ে ওঠে। ফিরে এসে তারা নতুন উদ্যোমে কাজে ঝাঁপিয়ে পড়ে।’
দ্য ইনডিপেন্ডেন্ট