একজন দেশপ্রেমিক পর্যবেক্ষক মাননীয় প্রধানমন্ত্রী : শেখ হাসিনা, ভাত পায়না… গফুর, মহেষ, আমেনা
আমরা যারা, সামান্য সংখ্যক যারা ঞধী দিই তা হচ্ছে কম-বেশি গড়ে ৩.৫%। দেওয়ার কথা ৬৫%। এই জায়গায় আপনার পূর্বতন সকল ঘইজ এর ঈযধরৎসধহ জানতেন কিন্তু ‘টু’ শব্দ করেননি। সবাই ‘প্রমোদে ঢালিয়া দিন মন’ চলে গেছেন। আমার জানামতে দুজন ঈযধরৎসধহ ১০% ঞধী আদায় করতে চেয়ে চেয়ার হারান। আপনারা সবাই জানেন কিন্তু ধানাই-পানাই করে কুরসি বজায় রাখেন আর দেশের যা হওয়ার তা হয়ে যায় এবং যাচ্ছে।
গতকাল থেকে আদি সব ঞধী মাফ করে দিলাম কিন্তু কাল থেকে বছরে ৪,০৮,০০০ কোটি টাকা, তার পরের বছর প্রায় ৮,০০,০০০ কোটি টাকা, তার পর ১৬,০০,০০০ তারপর ৩২,০০,০০০ তারপর ৬৪,০০,০০০ কোটি টাকা ঞধীবং ড়হ রহপড়সব ্ ঢ়ৎড়ভরঃ থেকে আসতে হবে। সঙ্গে যোগ হবে ঠধঃ এর ১৬,০০,০০০ কোটি টাকা। কেবল ঘইজ থেকে আসবে ৮০,০০,০০০ কোটি টাকা।
অতএব শুধুমাত্র ঞধীবং ড়হ রহপড়সব ্ ঢ়ৎড়ভরঃ এবং ঠধঃ থেকে, আর কিছু শুল্ক থেকে এলো ৮০,০০,০০০ কোটি টাকা যা দিয়ে ক’বছরের মধ্যে আমরা অসবৎরপধ, ঔধঢ়ধহ, ঈযরহধ-র পর উন্নীত হতে পারব। ঘইজ থেকে শুল্ক বিভাগের সবাই জানেন যা এমনকি আমি জানি না।
৬ ডিসেম্বরের সমকাল পড়ে হতবাক হলাম নড়সন ফাটার মতো। কে ফাটালেন? মাননীয় অর্থমন্ত্রী। ইড়সন ঝঁঢ়ঢ়ষু কে করেছেন? ঘইজ এর ঈযধরৎসধহ। আগে পিছে কোনো কথা নেই। ঝঃড়ৎু বানানোর দরকার। কিছু পত্রিকা আকডুম বাকডুম লিখে পত্রিকার পাতা ভরল এই ৩,৯০,০০০ কোথায় পেলেন। এটা পেয়েছেন আমাদের অর্থনীতির ২২ অক্টোবর ২০১৬ তারিখের প্রথম ও পঞ্চম পাতা থেকে। শুধু একটু ৪,০৮,০০০ না বলে লিখেছেন ৩,৯০,০০০ কোটি টাকা। আগে গড়ে ৩৩,৮২৩ টাকা করে বছরে বাজেট বেড়েছে এবং যা বেড়েছে তা আমাদের যে বাচ্চারা জন্মগ্রহণ করেছে, যারা বড় ও বুড়ো হয়েছে আর ভাঙাচুরা ওহভৎধংঃৎঁপঃঁৎব ঠিক করতে লেগেছে। তাতে অবশ্য টাকা হাওলাত করা লেগেছে। সেখানে হঠাৎ না বলে না কয়ে কী করে এক বছরে ১,৮১,৫৫৭ কোটি টাকা বাড়াবে?
মাননীয়, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা,
ভাত পায়না শরৎ বাবুর গফুর, মহেষ এবং আমেনা।
এদেশের প্রায় ১৬ কোটি শুল্ক দেয়না।
তাই গফুর, মহেষ এবং আমেনা খাবার পায়না।
লিখেছে প্রত্যেক কর অঞ্চলে তদন্ত সেল করবে এনবিআর। করতে হবে কেন? করা আছে।
এসব হচ্ছে ২২ অক্টোবরের আমাদের অর্থনীতি ঘইজ সংক্রান্ত অৎঃরপষব কলাম ছাপার পর থেকে।
মাননীয় প্রধানমন্ত্রী আপনি গফুর, মহেষ ও আমেনাদেরকে ১০ টাকায় ১ কেজি চাল দিচ্ছেন। সমস্যা তো শুধু গফুর, মহেষ ও আমেনা নয়। সব ঢ়ৎড়নষবসং আমাদের অর্থনীতি ২২ অক্টোবর ২০১৬ তারিখে লিখেছে, পড়ে দেখেন। মাননীয় অর্থমন্ত্রী পড়েন ও মাননীয় প্রধানমন্ত্রীকে পড়ান। দেশকে বাঁচান।
গৎ. ঈযধরৎসধহ, ঘইজ আপনি যে লিখেছেন (সমকাল, ৬ ডিসেম্বর ২০১৬) প্রত্যেক কর অঞ্চলে তদন্ত সেল করবে এনবিআর। মাননীয় ঈযধরৎসধহ তদন্ত সেল করা আছে ঘইজ এর হাতে। একদিনে ঘড়ঃরপব দিয়ে ঙভভরপরধষ করে ফেলেন। কে কত কর দেয় আপনার ঘইজ এর নৎধাব সোলজাররা জানে এবং সোলজারদের কাছে লেখা আছে। মাননীয় প্রধানমন্ত্রী, শ্রদ্ধেয় অর্থমন্ত্রী এবং জনাব ঘইজ ঈযধরৎসধহ আজই সকল পত্রিকায় ঘড়ঃরপব দিন যেÑ
আজ থেকে গতবছর যে যা ঞধী, াধঃ, ফঁঃু দিয়েছে তার ফড়ঁনষব ঊ-ঞরহসহ নতুন অপপড়ঁহঃ খুলে ইধহশ-এ জমা দেবেন। ৬০% বা ৬৫% পৌঁছানো পর্যন্ত প্রতি বছর উড়ঁনষব ঃধী দিয়ে যাবে এ জাতি। ঠধঃ গধী ১৫%-এ থামাব।
মনে করিয়ে দিই যে, আমরা জাতীয়ভাবে কম-বেশি গড়ে ৩.৫% ঃধী, ফঁঃু, াধঃ দিয়ে থাকি। এর আগে হয়নি। হতে পারত না। কারণ সরকারে শেখ হাসিনা ছিল না। জাতিকে বাঁচান। ৮০,০০,০০০ কোটি টাকা করে াধঃ, ফঁঃু থেকে এলে নাফ নদীর পাড়ে রাখা যেত ৫০০ ঞধহশ ও ৩০০ যুদ্ধ উড়োজাহাজ। মিয়ানমার একটা টু শব্দ করত না। মাননীয় অর্থমন্ত্রী ও এনবিআরের চেয়ারম্যান যতক্ষণ না ঘোষণা দিচ্ছেন যে আজ থেকে সকলে গত বছরে যে ঃধী, ফঁঃু, াধঃ দিয়েছেন এ বছর তার ফড়ঁনষব দিবেন। ব-ঞরহ, নাম ইধহশ অপপড়ঁহঃ-এ জমা দিবেন। ঞধী প্রদানকারী ও ঞধী গ্রহণকারীর দেখা হবে না। সাথে সাথে আর যেসব ক্ষেত্রে হাত দেবেন যেমন, ঝবধ চড়ৎঃং, খধহফ চড়ৎঃং ইত্যাদি।
না করলে লিখে যাব।