আল্লাহপাক পবিত্র কুরআনে ইরশাদ করেছেন, আর কুরবানির উটকে আমি করেছি তোমাদের জন্য আল্লাহর নিদর্শনগুলোর অন্তর্ভুক্ত; তোমাদের জন্য রয়েছে তার মধ্যে কল্যাণ। কাজেই তোমাদেরকে দাঁড় করিয়ে দিয়ে তাদের ওপর আল্লাহর নাম নাও। আর যখন (কুরবানির পরে) তাদের পিঠ মাটির সঙ্গে লেগে যায় তখন তা থেকে নিজেরাও খাও এবং তাদেরকেও খাওয়াও যারা পরিতুষ্ট হয়ে বসে আছে এবং তাদেরকেও যারা নিজেদের অভাব পেশ করে। এ পশুগুলোকে আমি এভাবেই তোমাদের জন্য বশীভূত করেছি, যাতে তোমরা কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করো। কুরবানি করা পশুর গোশত আল্লাহর কাছে পৌঁছে না, এমনকি তার রক্তও না। কিন্তু তার কাছে পৌঁছে যায় তোমাদের তাকওয়া। তিনি পশুদেরকে তোমাদের জন্য এমনভাবে অনুগত করে দিয়েছেন যাতে তার দেওয়া পথনির্দেশনার ভিত্তিতে তোমরা তার শ্রেষ্ঠত্ব ঘোষণা করো। আর হে নবী! সৎকর্মশীলদেরকে সুসংবাদ দিয়ে দাও।[সুরা হাজ: আয়াত ৩৬-৩৭] গ্রন্থনা: ওয়ালি উল্লাহ সিরাজ