ওবামার বিদায়ী ভাষণে কেন অনুপস্থিত ছিল শাসা?
আন্তর্জাতিক ডেস্ক : আর মাত্র ৮ দিন। তারপরই হোয়াইট হাউস থেকে তল্পিতল্পা গুটিয়ে সপরিবারে কলোরেমার ভাড়াবাড়িতে উঠবেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট বারাক ওবামা। তার আগে শিকাগোয় বিদায়ী প্রেসিডেন্টের আবেগতাড়িত ভাষণের সাক্ষী থাকলেন হাজার হাজার মানুষ। ডেমোক্র্যাটদের ওই সভায় হাজির ছিলেন ওবামা পতœী মিশেল এবং কন্যা মালিয়া ওমাবাও। বক্তৃতা শেষ হলে হাত ধরে মঞ্চে দাঁড়িয়ে থাকতে দেখা যায় সকলকে। তবে উল্লেখযোগ্যভাবে দেখা মেলেনি বিদায়ী প্রেসিডেন্টের ছোট মেয়ে শাসা ওবামার। বাবার বিদায়ী ভাষণের থেকে গুরুত্বপূর্ণ কী হতে পারে? সোশ্যাল মিডিয়া তোলপাড় হয়ে ওঠে এই প্রশ্নে। আজকাল
উত্তর পেতে দেরি হয়নি অবশ্য। হোয়াইট হাউসের পক্ষ থেকে বিবৃতি জারি করে বলা হয়, স্কুলে পরীক্ষা চলছে। সোমবার সকালেও পরীক্ষা ছিল। তাই ওয়াশিংটন ছেড়ে শিকাগো যেতে পারেননি শাসা। ১৫ বছর বয়সী সাশা ওবামা ওয়াশিংটনের ‘সিডওয়েল ফ্লেন্ডস স্কুল’ -এ পড়েন। স্কুলের ওয়েবসাইট ঘেঁটে বুধবার সকাল ১০টায় পরীক্ষার কথা প্রমাণিত হয়েছে। সম্পাদনা : ইমরুল শাহেদ
ভিয়েতনামে ক্ষেপণাস্ত্র বিক্রি নিয়ে ভারতকে হুঁশিয়ারি চীনের
আন্তর্জাতিক ডেস্ক : ভারত যদি ভিয়েতনামকে ‘আকাশ’ ক্ষেপণাস্ত্র দেয়, তাহলে চীন চুপ করে বসে থাকবে না। ভারতের বিরুদ্ধে এমন হুঁশিয়ারি দিয়েছে চীনের সরকার নিয়ন্ত্রিত সংবাদপত্র গ্লোবাল টাইমস।
বেইজিংয়ের পরামর্শ, ভিয়েতনামের সঙ্গে ভারত সহযোগিতা বাড়াতে চাইলে শান্তির লক্ষ্য নিয়ে বাড়াক, অন্য কোনো দেশকে চাপে ফেলার লক্ষ্য নিয়ে নয়। আকাশ ক্ষেপণাস্ত্র এই মুহূর্তে ভারতের আকাশসীমা প্রতিরক্ষা ব্যবস্থার অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ অংশ। প্রতিপক্ষের ক্ষেপণাস্ত্রসহ আকাশ পথে ধেয়ে আসা আক্রমণ রুখে দিতে সক্ষম আকাশ। ভারত এবার ভিয়েতনামকে সেই ক্ষেপণাস্ত্র দেয়ার তোড়জোড় শুরু করেছে।
চীনের শাসক দল তথা সরকার নিয়ন্ত্রিত সংবাদপত্রের সম্পাদকীয় প্রতিবেদনে লেখা হয়েছে, ‘ভারত সরকার যদি সত্যিই কোনো রণকৌশলগত কারণে বা চীনের বিরুদ্ধে প্রতিশোধ নিতে ভিয়েতনামের সঙ্গে সামরিক সম্পর্ক বাড়ানোর চেষ্টা করে, তা হলে চীন কিন্তু হাত গুটিয়ে বসে থাকবে না।’ ভারত-ভিয়েতনাম সামরিক সম্পর্কের বিষয়ে চীনা সংবাদপত্রের মন্তব্য, ‘এই ধরনের সম্পর্ক আঞ্চলিক শান্তি এবং স্থিতিশীলতার লক্ষ্যে গড়ে তোলা উচিত, অন্যদের সমস্যা এবং উদ্বেগ বাড়িয়ে তোলার লক্ষ্য নিয়ে নয়।’
চীনা সংবাদপত্রে ভারতের প্রতি হুঁশিয়ারি এই প্রথম নয়। সম্পাদনা : ইমরুল শাহেদ