ডেস্ক রিপোর্ট : মুম্বই থেকে পালিয়ে যাওয়ার পরে দাউদের ঠিকানা ছিল দুবাই। সৌদিমুলুক জুড়ে রয়েছে দাউদের বিশাল সাম্রাজ্য। রয়েছে অগাধ বৈভব আর প্রাচুর্যে ভরা জীবন। আর এই দুবাই হল ভারতের বুকে অন্ধকার জগতের দাউদের কন্ট্রোল রুম। যদিও, দাউদ এখন থাকে করাচিতে। সেখানেই তার সঙ্গে থাকে তার পরিবার থেকে শুরু করে ভাইয়েরাও। এবেলা
আজও ভারতের কাছে সবচেয়ে বড় অপরাধী দাউদ ইব্রাহিম। তার নাগাল পেতে একের পর এক ছক কষে চলেছে ভারত সরকারের বিভিন্ন অপরাধ দমন শাখা। স্পেশাল অপারেশন চালানোর পরিকল্পনা শেষমুহূর্তে বাতিল করেছে ‘র’। ভারতের এই মাফিয়ার জীবন নিয়ে আজও কৌতুহলের শেষ নেই। কারণ, দাউদের যখন মাত্র ২১ বছর বয়স তখন থেকেই সে রয়েছে মোস্ট ওয়ান্টেড লিস্টে। আজ তাকে বৃদ্ধ বলাই যায়। কিন্তু, তার ছেলে-মেয়েরা কেমন? তারা কী করেন?
দাউদের স্ত্রীর সঙ্গে তার তিন মেয়ে এক ছেলে আছে। তিন মেয়ের নাম মাহরুখ ইব্রাহিম, মেহরিন ইব্রাহিম এবং মারিয়া ইব্রাহিম। ছেলের নাম মইন ইব্রাহিম। ২০০৫ সালে দাউদের বড় মেয়ে মাহরুখ পাকিস্তানের প্রাক্তন ক্রিকেটার জাভেদ মিঁয়াদাদের ছেলে জুনেইদকে বিয়ে করেন। এই নিয়ে তোলপাড় হয়েছিল পাকিস্তান এবং ভারতে। দাউদকে আত্মীয় বানানোয় জাভেদ মিঁয়াদাদকে আজীবন নিষিদ্ধ করে ভারত সরকার। ফলে, ভারতে তার পর থেকে আর কোনওদিনই ঢুকতে পারেননি মিঁয়াদাদ।
দাউদের দ্বিতীয় মেয়ে মেহরিন ইব্রাহিম ২০১১ সালে বিয়ে করেন। পাকিস্তানি বংশোদ্ভূত মার্কিন শিল্পপতি আয়ুবের সঙ্গে তার নিকাহ হয়। করাচির টনি ক্লিফটন-এ দাউদের বাড়িতে এই বিয়ের অনুষ্ঠান হয়।সম্পাদনা : ইমরুল শাহেদ