ব্রিটিশ শীর্ষ বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর বিরুদ্ধে ভুয়া গবেষণার অভিযোগ
পরাগ মাঝি: ব্রিটেনের শীর্ষস্থানীয় কয়েকটি বিশ্ববিদ্যালয়ের বিরুদ্ধে শতাধিক ভুয়া গবেষণার অভিযোগ উঠেছে। ওই গবেষণাগুলো ২০১১ থেকে ২০১৬ সালের মধ্যে অনুষ্ঠিত হয়। রাসেল গ্রুপভুক্ত ২৪টি ব্রিটিশ বিশ্ববিদ্যালয়ের মধ্যে ২৩টির বিরুদ্ধেই এমন অভিযোগ রয়েছে। দেখা গেছে, ব্রিটেনের রিসার্স কাউন্সিলের অনুমোদিত গবেষণার চেয়েও ভুয়া গবেষণার সংখ্যা বেশি। এছাড়াও এসব বিশ্ববিদ্যালয়ের বিরুদ্ধে লেখা চুরি এবং জালিয়াতির অন্তত ৩০০টি অভিযোগ পাওয়া গেছে।
ব্রিটিশ কতৃপক্ষের তথ্য মতে, তারা ২০১২ থেকে ২০১৫ সালের মধ্যে এ ধরনের ৩০টি গবেষণার কথা নথিভুক্ত করা হয়। তবে, অভিযাগের ভিত্তিতে ব্রিটিশ পার্লামেন্টের নিম্নকক্ষের সায়েন্স ও টেকনোলজি কমিটির উদ্যোগে একটি অনুসন্ধান পরিচালনা করা হবে। কমিটির চেয়ারম্যান স্টিফেন ম্যাটকালফে গবেষণা কর্মের গুরুত্বারোপ করে বলেন, ‘গবেষণায় জনগণের অর্থ বিনিয়োগ করা হয়। তাই এসব গবেষণার যথার্থতার প্রয়োজন রয়েছে।’
বিবিসিকে স্টিফেন বলেন, ‘যদি ভুয়া গবেষণা চলতে থাকে তবে এটি জনগণের মনে বড় ধরনের প্রভাব ফেলতে পারে এবং এক ধরনের অবিশ্বাসের জন্ম দিতে পারে। তাই আমরা এ সংক্রান্ত অভিযোগগুলোকে আরও গভীরভাবে খতিয়ে দেখতে চাই এবং মানুষকে সঠিক ও বিশ্বাসযোগ্য গবেষণার আশ্বাস দিতে চাই।’
নতুন তথ্য অনুযায়ী- জালিয়াতি, নকল ও অসদোপায় অবলম্বন করা হয়েছে এমন ৩০টি গবেষণাপত্র ইতোমধ্যেই বাতিল করে দেওয়া হয়েছে।
বিবিসির অনুসন্ধানে যেসব অভিযোগ পাওয়া গেছে এই সবগুলোই খতিয়ে দেখা হবে বলে স্টিফেন জানিয়েছেন।
রাসেল গ্রুপের একজন মুখপাত্র জানান, তারা অভিযোগগুলোর সুস্পষ্ট এবং সৎ অনুসন্ধানের আশা করছে। বিবিসিকে তিনি বলেন, ‘আমাদের গ্রুপে থাকা বিশ্ববিদ্যালয়গুলো যেকোনো গবেষণাকে সিরিয়াসলি নিয়ে বিরতিহীনভাবে কাজ করে এবং গবেষণার স্ট্যান্ডার্ড বজায় রাখে।’
উল্লেখ্য, রাসেল গ্রুপ হলো ব্রিটেনের শীর্ষস্থানীয় বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর একটি সংগঠন। এসব বিশ্ববিদ্যালয়ের মধ্যে ক্যামব্রিজ বিশ্ববিদ্যালয়সহ ইউনিভার্সিটি অব ব্রিস্টল, ইউনিভার্সিটি অব বার্শিংহ্যাম এবং কার্ডিফ বিশ্ববিদ্যালয় উল্লেখযোগ্য। আরটিব্রিটিশ শীর্ষ বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর বিরুদ্ধে ভুয়া গবেষণার অভিযোগ
পরাগ মাঝি: ব্রিটেনের শীর্ষস্থানীয় কয়েকটি বিশ্ববিদ্যালয়ের বিরুদ্ধে শতাধিক ভুয়া গবেষণার অভিযোগ উঠেছে। ওই গবেষণাগুলো ২০১১ থেকে ২০১৬ সালের মধ্যে অনুষ্ঠিত হয়। রাসেল গ্রুপভুক্ত ২৪টি ব্রিটিশ বিশ্ববিদ্যালয়ের মধ্যে ২৩টির বিরুদ্ধেই এমন অভিযোগ রয়েছে। দেখা গেছে, ব্রিটেনের রিসার্স কাউন্সিলের অনুমোদিত গবেষণার চেয়েও ভুয়া গবেষণার সংখ্যা বেশি। এছাড়াও এসব বিশ্ববিদ্যালয়ের বিরুদ্ধে লেখা চুরি এবং জালিয়াতির অন্তত ৩০০টি অভিযোগ পাওয়া গেছে।
ব্রিটিশ কতৃপক্ষের তথ্য মতে, তারা ২০১২ থেকে ২০১৫ সালের মধ্যে এ ধরনের ৩০টি গবেষণার কথা নথিভুক্ত করা হয়। তবে, অভিযাগের ভিত্তিতে ব্রিটিশ পার্লামেন্টের নিম্নকক্ষের সায়েন্স ও টেকনোলজি কমিটির উদ্যোগে একটি অনুসন্ধান পরিচালনা করা হবে। কমিটির চেয়ারম্যান স্টিফেন ম্যাটকালফে গবেষণা কর্মের গুরুত্বারোপ করে বলেন, ‘গবেষণায় জনগণের অর্থ বিনিয়োগ করা হয়। তাই এসব গবেষণার যথার্থতার প্রয়োজন রয়েছে।’
বিবিসিকে স্টিফেন বলেন, ‘যদি ভুয়া গবেষণা চলতে থাকে তবে এটি জনগণের মনে বড় ধরনের প্রভাব ফেলতে পারে এবং এক ধরনের অবিশ্বাসের জন্ম দিতে পারে। তাই আমরা এ সংক্রান্ত অভিযোগগুলোকে আরও গভীরভাবে খতিয়ে দেখতে চাই এবং মানুষকে সঠিক ও বিশ্বাসযোগ্য গবেষণার আশ্বাস দিতে চাই।’
নতুন তথ্য অনুযায়ী- জালিয়াতি, নকল ও অসদোপায় অবলম্বন করা হয়েছে এমন ৩০টি গবেষণাপত্র ইতোমধ্যেই বাতিল করে দেওয়া হয়েছে।
বিবিসির অনুসন্ধানে যেসব অভিযোগ পাওয়া গেছে এই সবগুলোই খতিয়ে দেখা হবে বলে স্টিফেন জানিয়েছেন।
রাসেল গ্রুপের একজন মুখপাত্র জানান, তারা অভিযোগগুলোর সুস্পষ্ট এবং সৎ অনুসন্ধানের আশা করছে। বিবিসিকে তিনি বলেন, ‘আমাদের গ্রুপে থাকা বিশ্ববিদ্যালয়গুলো যেকোনো গবেষণাকে সিরিয়াসলি নিয়ে বিরতিহীনভাবে কাজ করে এবং গবেষণার স্ট্যান্ডার্ড বজায় রাখে।’
উল্লেখ্য, রাসেল গ্রুপ হলো ব্রিটেনের শীর্ষস্থানীয় বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর একটি সংগঠন। এসব বিশ্ববিদ্যালয়ের মধ্যে ক্যামব্রিজ বিশ্ববিদ্যালয়সহ ইউনিভার্সিটি অব ব্রিস্টল, ইউনিভার্সিটি অব বার্শিংহ্যাম এবং কার্ডিফ বিশ্ববিদ্যালয় উল্লেখযোগ্য। আরটি