মো. শহিদুলদক রোধে জনসচেতা বৃদ্ধি করতে হবে। আমরা সরকারিভাবে জনসচেতনতা বৃদ্ধির পরিকল্পনা নিয়েছি। বিভিন্ন শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের শিক্ষক ও মসজিদের ইমামসহ জনপ্রতিনিধিদের জনসচেতনায় কাজ করতে হবে। তাহলে দেশ থেকে জঙ্গি ও মাদককে রোধ করা সম্ভব হবে। সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে মন্ত্রী বলেন, দেশীয় জঙ্গিদের যারা অর্থের যোগান দিচ্ছে আমরা তাদের চিহ্নিত করছি। যে সকল এনজিও জঙ্গিদের অর্থে যোগান দিচ্ছে তাদের ব্যাপারেও গোয়েন্দা সংস্থা কাজ করছে। দেশে মাদকের আগ্রাসন বিষয়ে মন্ত্রী বলেন, একসময় ভারত থেকে ফেনসিডিল আসত। এই ফেনসিডিল আসা বন্ধে ভারত সরকারের সঙ্গে কথাবার্তা বলে সেখানে আমরা কিছুটা সফল হয়েছি। তারা বিভিন্ন সীমান্তে ফেনসিডিল উৎপাদন বন্ধ করেছে। তারা সীমান্তে বেশ কড়াকড়ি করছে যাতে ফেনসিডিল না আসে। এর ফলে ভারত সীমান্ত দিয়ে ফেনসিডিল আসা আমাদের দেশে অনেকখানি কমে গেছে। বিজিবি, কোস্টগার্ডও সচেতন আছে যেন ইয়াবাসহ কোনো ধরনের মাদক আমাদের দেশে না ঢুকে। পাশাপাশি মাদকের ব্যবহার বন্ধের জন্য সামাজিক বিপ্লবের আহ্বান জানিয়েছেন মন্ত্রী। জেলা প্রশাসক শামসুল আরেফিনের সভাপতিত্বে সভায় উপস্থিত ছিলেন, জেলা পুলিশ সুপার নুরে আলম মিনা, র্যাব, বিজিবিসহ বিভিন্ন উপজেলার চেয়্যারম্যানবৃন্দ। সম্পাদনা : শাহীন আলম ইসলাম, চট্টগ্রাম : স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খাঁন কামাল বলেছেন, একটি মহল বাংলাদেশকে জঙ্গি রাষ্ট্র পরিণত করতে বারবার চেষ্টা করেছিল। কিন্তু সরকারের কঠোর পদক্ষেপ এবং আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর কারণে সফল হয়নি। রোববার দুপুরে চট্টগ্রামের সার্কিট হাউজ মিলনায়তনে জেলা আইনশৃঙ্খলা কমিটির বিশেষ সভায় প্রধান অথিতির বক্তব্যে এসব কথা বলেন। ইসলাম ধর্মকে জঙ্গি ধর্মে পরিণত করার চক্রান্ত চলছে জানিয়ে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খাঁন কামাল বলেন, জঙ্গিবাদ এটি শুধু আমাদের দেশেই সমস্যায় নয় এটি বৈশ্বিক সমস্যা। ’৭১সালের পর থেকে যারা দেশকে বাঁধাগ্রস্ত ও অকার্যকর করতে চেয়েছে তারাই বিভিন্ন সময় বিভিন্ন রুপে সন্ত্রাসী কর্মকা- চালিয়ে আসছে। স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, এই সরকার ক্ষমতায় আসার পর তারা প্রথম পেট্রলবোমা মেরে মানুষ হত্যা করেছে। তার পর বিভিন্ন ধর্মের লোকদের হত্যার চেষ্টা করেছে। আন্তর্জাতিক জঙ্গি সংগঠানের সাথে এদের কোনো সম্পর্ক নেই। মন্ত্রী বলেন, জঙ্গিবাদ, মা