ডেস্ক রিপোর্ট: বন্যার পর এবার বিদ্যুতের অজুহাতে চালের দাম কেজিতে বেড়েছে তিন থেকে চার টাকা। ব্যবসায়ীরা বলছেন, বিদ্যুতের অভাবে মিলাররা সময়মতো চাল সরবরাহ করতে পারছে না। অথচ বাজারে নতুন চালের সরবরাহ রয়েছে পর্যাপ্ত।
রাজধানীর মোহাম্মাদপুর কৃষি মার্কেট, বাদামতলি ও কারওয়ান বাজারের আড়তে বোরো মৌসুমের নতুন চালের সরবরাহ রয়েছে পর্যাপ্ত। আছে পুরাতন চালও। কিন্তু নানা অজুহাতে বেশি দাম নিচ্ছেন ব্যবসায়ীরা।
পাইকারি বাজারে প্রতি কেজি মিনিকেট চাল বিক্রি হচ্ছে ৫২ থেকে ৫৪ টাকায়। নাজিরশাইল মানভেদে ৫৪ থেকে ৫৮ টাকা, আর আটাশ জাতের চাল বিক্রি হচ্ছে ৪৮ থেকে ৫০ টাকায়। খুচরা বাজারে দাম আরও বেশি। দুই সপ্তাহে কেজিতে বেড়েছে ৩ থেকে ৪ টাকা।
সরকারি সংস্থা টিসিবি’র হিসাবে, এক বছরের ব্যবধানে মোটা চালের দাম বেড়েছে প্রায় ৪৩ শতাংশ।
পাইকারি ব্যবসায়ীরা বলছেন, মিল থেকেই তাদের বেশি দামে চাল কিনতে হচ্ছে।
দেশে প্রতিবছর চাল উৎপাদন হয় প্রায় সাড়ে তিন কোটি মেট্রিক টন। এর ৬০ শতাংশই আসে বোরো মৌসুমে। এবার হাওরাঞ্চলে বন্যার অজুহাতে দফায় দফায় চালের দাম বাড়িয়েছে ব্যবসায়ীরা। ইনডিপেনডেন্ট টিভি