দ্রুত বিচার আইনের সর্বোচ্চ শাস্তি ৭ বছর
তরিকুল ইসলাম সুমন : দ্রুত বিচার আইনের শাস্তি সর্বোচ্চ ৭ বছর বৃদ্ধির পাশাপাশি অর্থদ-ের বিধান করে ‘আইনশৃঙ্খলা বিঘœকারী অপরাধ (দ্রুতবিচার) (সংশোধন) আইন, ২০১৭’ এর খসড়া নীতিগত অনুমোদন দিয়েছে মন্ত্রিসভা। গতকাল সোমবার জাতীয় সংসদে মন্ত্রিসভার বৈঠকে এ অনুমোদন দেওয়া হয়। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা এতে সভাপতিত্ব করেন। বৈঠক শেষে সচিবালয়ে প্রেস ব্রিফিংয়ে মন্ত্রিপরিষদ সচিব মোহাম্মদ শফিউল আলম সাংবাদিকদের এ তথ্য জানান।
তিনি বলেন, এ আইনটি ২০০২ সালের। এই আইনের একটি ধারা সংশোধনের প্রস্তাব করা হয়েছে। বিদ্যমান আইনের শাস্তির মেয়াদ বাড়ানোর প্রস্তাব করা হয়েছে। বিদ্যমান আইন অনুযায়ী কোনো ব্যক্তি আইনশৃঙ্খলা বিঘœকারী অপরাধ করলে ২ থেকে ৫ বছরের সশ্রম কারাদ-ের বিধান ছিল। সংশোধনী প্রস্তাবে শাস্তি ২ থেকে ৭ বছর পর্যন্ত সশ্রম কারাদ-ে দ-নীয় এবং অর্থদ-ে দ-িতের বিধান রাখা হলেও আইনে অর্থদ- নির্দিষ্ট করা হয়নি বলেও জানান শফিউল আলম।
মন্ত্রিপরিষদ সচিব বলেন, আইনে উল্লেখ করা ৯টি আইটেম আইনশৃঙ্খলা বিঘœকারী অপরাধ বলে গণ্য হবে এগুলো-চাঁদাবাজি, যানবাহন চলাচলে প্রতিবন্ধকতা, যানবাহনের ক্ষতি সাধন করা, স্থাবর-অস্থাবর সম্পত্তি বিনষ্ট করা, ছিনতাই, দস্যুতা, ত্রাস ও অরাজক পরিস্থিতি সৃষ্টি, দরপত্র ক্রয়-বিক্রয়ে প্রতিবন্ধকতা সৃষ্টি, ভয়-ভীতি প্রদর্শনসহ গুরুতর অপরাধ দ্রুততার সাথে বিচারের জন্য এই আইনটি করা হয়েছে।
শাস্তি বাড়ানো প্রসঙ্গে মন্ত্রিপরিষদ সচিব বলেন, অনেকগুলো ফোরাম থেকে প্রস্তাব এসেছে এটা (শাস্তি) পর্যাপ্ত নয়। এর পরিপ্রেক্ষিতে সব ধরনের স্টেক হোল্ডারদের সাথে আলাপ করা হয়েছে। তারা সবাই বলেছে এটা বাড়ালে ভাল হয়। কত বাড়ালে ভাল হয়- ওই ৭ বছরে সবাই একমত পোষণ করেন। আগামী নির্বাচনকে সামনে রেখে দ্রুত বিচার আইনের শাস্তি বাড়ানো হয়েছে এমন প্রশ্নের উত্তরে তিনি বলেন, না না, এটা নিয়মিত একটা কাজ। এটার সাথে নির্বাচনের সম্পর্ক নেই। সম্পাদনা : গিয়াস উদ্দিন আহমেদদ্রুত বিচার আইনের সর্বোচ্চ শাস্তি ৭ বছর
তরিকুল ইসলাম সুমন : দ্রুত বিচার আইনের শাস্তি সর্বোচ্চ ৭ বছর বৃদ্ধির পাশাপাশি অর্থদ-ের বিধান করে ‘আইনশৃঙ্খলা বিঘœকারী অপরাধ (দ্রুতবিচার) (সংশোধন) আইন, ২০১৭’ এর খসড়া নীতিগত অনুমোদন দিয়েছে মন্ত্রিসভা। গতকাল সোমবার জাতীয় সংসদে মন্ত্রিসভার বৈঠকে এ অনুমোদন দেওয়া হয়। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা এতে সভাপতিত্ব করেন। বৈঠক শেষে সচিবালয়ে প্রেস ব্রিফিংয়ে মন্ত্রিপরিষদ সচিব মোহাম্মদ শফিউল আলম সাংবাদিকদের এ তথ্য জানান।
তিনি বলেন, এ আইনটি ২০০২ সালের। এই আইনের একটি ধারা সংশোধনের প্রস্তাব করা হয়েছে। বিদ্যমান আইনের শাস্তির মেয়াদ বাড়ানোর প্রস্তাব করা হয়েছে। বিদ্যমান আইন অনুযায়ী কোনো ব্যক্তি আইনশৃঙ্খলা বিঘœকারী অপরাধ করলে ২ থেকে ৫ বছরের সশ্রম কারাদ-ের বিধান ছিল। সংশোধনী প্রস্তাবে শাস্তি ২ থেকে ৭ বছর পর্যন্ত সশ্রম কারাদ-ে দ-নীয় এবং অর্থদ-ে দ-িতের বিধান রাখা হলেও আইনে অর্থদ- নির্দিষ্ট করা হয়নি বলেও জানান শফিউল আলম।
মন্ত্রিপরিষদ সচিব বলেন, আইনে উল্লেখ করা ৯টি আইটেম আইনশৃঙ্খলা বিঘœকারী অপরাধ বলে গণ্য হবে এগুলো-চাঁদাবাজি, যানবাহন চলাচলে প্রতিবন্ধকতা, যানবাহনের ক্ষতি সাধন করা, স্থাবর-অস্থাবর সম্পত্তি বিনষ্ট করা, ছিনতাই, দস্যুতা, ত্রাস ও অরাজক পরিস্থিতি সৃষ্টি, দরপত্র ক্রয়-বিক্রয়ে প্রতিবন্ধকতা সৃষ্টি, ভয়-ভীতি প্রদর্শনসহ গুরুতর অপরাধ দ্রুততার সাথে বিচারের জন্য এই আইনটি করা হয়েছে।
শাস্তি বাড়ানো প্রসঙ্গে মন্ত্রিপরিষদ সচিব বলেন, অনেকগুলো ফোরাম থেকে প্রস্তাব এসেছে এটা (শাস্তি) পর্যাপ্ত নয়। এর পরিপ্রেক্ষিতে সব ধরনের স্টেক হোল্ডারদের সাথে আলাপ করা হয়েছে। তারা সবাই বলেছে এটা বাড়ালে ভাল হয়। কত বাড়ালে ভাল হয়- ওই ৭ বছরে সবাই একমত পোষণ করেন। আগামী নির্বাচনকে সামনে রেখে দ্রুত বিচার আইনের শাস্তি বাড়ানো হয়েছে এমন প্রশ্নের উত্তরে তিনি বলেন, না না, এটা নিয়মিত একটা কাজ। এটার সাথে নির্বাচনের সম্পর্ক নেই। সম্পাদনা : গিয়াস উদ্দিন আহমেদ