‘নদীভাঙন রোধে ব্যবস্থা নেওয়া হবে’
আল আমিন শাওন, শরীয়তপুর : শরীয়তপুর জেলার নড়িয়ায় পদ্মার ভাঙন কবলিত এলাকা পরিদর্শন করেছেন আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় সাংগঠনিক সম্পাদক একেএম এনামুল হক শামীম। তিনি গতকাল বৃহস্পতিবার সকাল থেকে দুপুর পর্যন্ত নড়িয়া উপজেলার চরআত্রা, নওপাড়া, সুরেশ্বর, কেদারপুর, ওয়াপদা, চন্ডিপুর, সাধুর বাজার, ও নড়িয়া পৌরসভার লঞ্চঘাট এলাকা পরিদর্শন করেন। এ সময় এনামুল হক শামীম বলেন, নড়িয়ার নদী ভাঙন রোধ করা হবে। আর এ নদীভাঙন রোধে যা যা দরকার, সরকার তা করবে। ইতোমধ্যে নদী ভাঙন রোধে শেখ হাসিনার সরকার বিভিন্ন প্রকল্প গ্রহণ করা হয়েছে।
এজন্য পানি উন্নয়ন বোর্ডসহ সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষকে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করার নির্দেশও দেয়া হয়েছে। শেখ হাসিনার সরকার সকল দূর্যোগ-দূর্বিপাকে এ দেশের পাশে ছিল, আছে ও আগামীতেও থাকবে।
এসময় উপস্থিত ছিলেন- বাংলাদেশ পুলিশের আইজিপি একেএম শহীদুল হক, অ্যাডভোকেট নাভানা আক্তার এমপি, নড়িয়া উপজেলা চেয়ারম্যান একেএম ইসমাইল হক, পানি উন্নয়ন বোর্ডের ফরিদপুর অঞ্চলের প্রধান প্রকৌশলী মোহাম্মদ আলী, প্রকল্পের তত্ত্বাবধায়ক আব্দুল হাকিম প্রমুখ। সম্পাদনা : মুরাদ হাসান
৫২৩ বছরের পুরনো মন্দিরে পূজা অনুষ্ঠিত
নিরঞ্জনমন্ডল,আগৈলঝাড়া(বরিশাল):বরিশালের আগৈলঝাড়ার গৈলায় মধ্যযুগের কবি ও মনসা মঙ্গল কাব্যের রচয়িতা বিজয় গুপ্তে’র প্রতিষ্ঠিত ৫’শ ২৩ বছরের পুরনো মন্দিরে মনসা দেবীর বার্ষিক মনসা পূজা অনুষ্ঠিত হয়েছে। বাংলা শ্রাবণ মাসের শেষ দিনে প্রতিবছরের ন্যায় এবছরও মন্ডপটিতে এ পূজা অনুষ্ঠিত হয়েছে। পূজার আগে তিনদিন ব্যাপী মন্দির আঙ্গিনায় রয়ানি গান অনুষ্ঠিত হয়েছে। ঐতিহাসিক মতে, মধ্যযুগের প্রখ্যাত কবি বিজয় গুপ্ত ‘বিষহরি’ মনসা দেবীর স্বপ্নে আদিষ্ট হয়ে নিজ বাড়ির দীঘিতে স্বপ্নে পাওয়া পূজার ঘট পেয়ে গৈলা গ্রামের নিজ বাড়িতে মনসা মন্দির প্রতিষ্ঠা করেন এবং পাশ্ববর্তী বকুল গাছের নিচে বসে স্বপ্নে আদিষ্ট হয়েই তিনি মনসা মঙ্গল রচনা করেছিলেন। সম্পাদনা : মোহাম্মদ আবদুল্লাহ মজুমদার