এম রায়হান চৌধুরী, চকরিয়া (কক্সবাজার) : ২৫ জুলাই থেকে শুরু হওয়া হালনাগাদ কার্যক্রমের শেষদিন ৯ আগস্ট পর্যন্ত ১৬ দিনে চকরিয়া উপজেলার ১৮টি ইউনিয়ন ও একটি পৌরসভা এলাকায় প্রথমধাপে নতুন ভোটার হয়েছেন ১২ হাজার ১৯২জন। তারমধ্যে নতুন ভোটার হয়েছেন ৬ হাজার ৯৯১জন পুরুষ ও ৫ হাজার ৫০১জন নারী। চকরিয়া উপজেলা নির্বাচন অফিসের সহকারী কর্মকর্তা তাজুল ইসলাম জানিয়েছেন, নির্বাচন কমিশনের ঘোষিত ২৫ জুলাই থেকে ৯ আগষ্ট তারিখের প্রথমধাপের হালনাগাদ কার্যক্রমে চকরিয়া উপজেলায় ১২ হাজার ১৯২জন নতুন ভোটার হয়েছেন। তারমধ্যে বমুবিলছড়ি ইউনিয়নে ২৫৪জন, সুরাজপুর-মানিকপুর ইউনিয়নে ৩১৯জন, কাকারা ইউনিয়নে ৫৮৬জন, লক্ষ্যারচর ইউনিয়নে ২৬২জন, কৈয়ারবিল ইউনিয়নে ৫৩৩জন, বরইতলী ইউনিয়নে ৮৬৩জন, হারবাং ইউনিয়নে ৮১২জন, ফাসিয়াখালী ইউনিয়নে ৭৯৪জন, ডুলাহাজারা ইউনিয়নে ১০১৮জন, খুটাখালী ইউনিয়নে ৮০৭জন, চিরিঙ্গা ইউনিয়নে ৪০৩জন, সাহারবিল ইউনিয়নে ৫৫০জন, পুর্ববড় ভেওলা ইউনিয়নে ৭১৫জন, পশ্চিম বড়ভেওলা ইউনিয়নে ২৪৩জন, বদরখালী ইউনিয়নে ৮০৮জন, ঢেমুশিয়া ইউনিয়নে ২৫০জন, কোনাখালী ইউনিয়নে ৫১৯জন, বিএমচর ইউনিয়নে ৫২৯জন। অপরদিকে চকরিয়া পৌরসভার ৯টি ওয়ার্ডে নতুন ভোটার হয়েছেন ১ হাজার ৯৬৭জন। তৎমধ্যে পৌরসভার ১নম্বর ওয়ার্ডে ২০৫জন, ২নম্বর ওয়ার্ডে ২০৫জন, ৩নম্বর ওয়ার্ডে ২১০জন, ৪নম্বর ওয়ার্ডে ২০৫জন, ৫নম্বর ওয়ার্ডে ২৬৪জন, ৬নম্বর ওয়ার্ডে ২০১জন, ৭নম্বর ওয়ার্ডে ২৪৮জন, ৮নম্বর ওয়ার্ডে ১৭৮জন ও ৯নম্বর ওয়ার্ডে ২১১জন। তবে স্থানীয় জনপ্রতিনিধিরা অভিযোগ করেছেন।
, ফরম সংকটের কারণে উপজেলার বিভিন্ন ইউনিয়নে আরও অন্তত ১০ হাজার নারী-পুরুষ জীবনের প্রথম ভোটার হতে বঞ্চিত হয়েছেন।
সম্পাদনা : মুরাদ হাসান