সৈয়দ মোয়াজ্জেম হোসেন আলাল
চালুইন যদি সুঁইকে বলে, তোর শরিরে ১টা ছিদ্র, তাহলে এটা একটা হাস্যকর কথা হবে। কারণ, চালুইন এর শরিরে হাজার হাজার ছিদ্র। বিএনপির সময় দুর্নীতি হয়নি, এমনটা আমি দাবি করি না এবং অস্বীকারও করছিনা। কিন্তু এখন যেটা হচ্ছে, ২০০৯ থেকে ২০১৭ পর্যন্ত সকল ধরনের দুর্নীতির রেকর্ড ছাড়িয়ে গেছে অনেক আগেই। এখন আন্তর্জাতিকভাবে সব লভি গুলো ব্যবস্থা করে দুনীৃতি কম প্রকাশিত হচ্ছে, সে ব্যবস্থা করছে সরকার। আওয়ামী লীগ মেগা প্রকল্প করে মেগা লুটপাট , ঢাকা শহরে হাইওয়ে ফ্লাইওভার, রাস্তগুলোতে কাজ করার জন্য যে টাকার পরিমান দরকার হয়, সেই টাকাটা ফ্লাইওভার কাজের জন্য খরচ করা হচ্ছে না । প্রতি কিলোমিটারে দুর্নীতি চলছে। ফ্লাইওভারের কাজ শেষ করতে সময় লাগাচ্ছে বেশি। সেখানে টাকার পরিমানটা আবার বাড়ছে বেশি । বর্তমানে বাংলাদেশে যত প্রাইভেট ব্যাংক গুলো আছে, সব গুলো আওয়ামী লীগ এর নেতাকর্মীদের । এর পর বাংলাদেশের যত ব্যাংক লুটপাট করছেন, সবাই আওয়ামী লীগ এর নেতাকর্মী । এর পর শেয়ার মার্কেট চুরি, হলমার্ক, এনআরবি ব্যাংক, বেসিক ব্যাংক, বাংলাদেশ ব্যাংকের রিজার্ভ চুরি সব কিছু আওয়ামী লীগ করছে। এর পর ব্যাংক লুটপাট করছে, জোর করে ব্যাংক দখল করে নিচ্ছে। যে ব্যাংকগুলো দখল করা হচ্ছে, সে ব্যাংক ইসলামি শরিয়াহ মোতাবেক চলছে । এরপর চাউল, পিয়াজের অগ্নিমুল্যে জনগনের দুর্ভোগ। এসব গুলোর পিছনে সব বড় বড় নেতাকর্মিদের হাত রয়েছে । এটা একটা বড় সিন্ডিকেট। এরপর পরিবহন ক্ষেত্রের চাদাবাজি সর্বকালের সেরা রেকর্ড ছাড়িয়ে গেছে। সেখানে জড়িত আছেন মন্ত্রিরা । এমন হাজার হাজার দুর্নীতি করে যাচ্ছে আওয়ামী লীগ।
পরিচিতি : যুগ্ম মহাসচিব, বিএনপি, মতামত গ্রহণ : রাশিদুল ইসলাম মাহিন
সম্পাদনা : মোহাম্মদ আবদুল অদুদ