আরটিএনএন : ক্রমশ উত্তপ্ত হয়ে উঠছে ভারত-চীন সম্পর্ক। চলছে পাল্টাপাল্টি হুমকি আর বাকযুদ্ধ। আর তারই জের ধরে আবারও ভারতীয় নৌ শক্তিকে কটাক্ষ করল চীন।
বুধবার উদ্বোধন করা হয়েছে ইন্ডিয়ান নেভির তৃতীয় স্করপিন শ্রেণির সাবমেরিন। আর এরই মধ্যে বৃহস্পতিবার চীনা বিশেষজ্ঞরা দাবি করেছেন, চীনা নৌবাহিনীর তুলনায় গুণগত মান এবং সংখ্যায় ভারত এখনও অনেক পিছিয়ে।
বুধবার মুম্বইয়ের মাজাগাঁও ডক থেকে উদ্বোধন করা করা হয় কারাঞ্জ। টেলিভিশনে ধারাভাষ্যকার এবং প্রতিরক্ষা বিশেষজ্ঞ সং জংপিং-এর মতে, পুরনো কিলো শ্রেণির সাবমেরিনের স্থানে ভারতীয় নৌসেনা তার স্করপিন শ্রেণির সাবমেরিন নিয়ে এসেছে।
এটি উন্নতমানের সাবমেরিন। এই ধরনের সাবমেরিন নৌবাহিনীতে যুক্ত করে ভারত তার প্রতিরক্ষা শক্তি আরও বাড়িয়ে তুলতে চাইছে বলে মত সংয়ের।
জানা গেছে, এই সাবমেরিনে টর্পেডো এবং ‘বীড়পবঃ মঁরফবফ সরংংরষবং’ বহন করতে সক্ষম। এই স্করপিন শ্রেমইর সাবমেরিনই এর আগেও, ভারত মহাসাগরে চীনের উপস্থিতি সত্ত্বেও ভারতের শক্তি বৃদ্ধি করেছে। কিন্তু পাশাপাশি এক্ষেত্রে চীনের থেকে ভারত যে অনেকটাই পিছিয়ে সে কথাও দাবি করেছে সং।
বাংলাদেশী অনুপ্রবেশকারী সন্দেহে পশ্চিমবঙ্গের কয়েকজন বাসিন্দাকে গ্রেপ্তার করে জেলে পাঠিয়ে দিয়েছে মুম্বাই পুলিশ। বর্ধমানের এক বাসিন্দা মুম্বাই থেকে বিবিসিকে বলেন, এখন কাগজ-পত্র দেখালেও পুলিশ ছাড়ে না
ওই পরিবারগুলির দাবী, তাদের কাছে নাগরিকত্বের সবরকম প্রমাণ থাকা সত্ত্বেও নারী ও শিশু সহ নয়জনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে।
নিজের দেশেই নাগরিকত্বের প্রমাণ দিতে জলের মতো টাকা খরচ হয়ে যাচ্ছে বলে জানিয়েছেন ধৃতদের এক আত্মীয়। তাদের জেল থেকে ছাড়াতে পশ্চিমবঙ্গের স্থানীয় প্রশাসনের দ্বারস্থ হয়েছেন বর্ধমানের ওই গ্রামের মানুষ। সম্পাদনা : ইমরুল শাহেদ