মতিনুজ্জামান মিটু: স্মরণ কালের প্রচন্ড গরমে ঢাকা মহানগরবাসীসহ দেশের অধিকাংশ স্থানের জনমানুষসহ বিভিন্ন প্রাণির জীবন অতিষ্ট হয়ে পড়ে। গতকাল ভয়াবহ গরমে মহানগরের মানুষকে হা-পিত্তেশ করতে দেখা যায়। আবহাওয়া অধিপ্তরের হিসেবে গতকাল ঢাকা বিভাগে তাপমাত্রা ছিল সর্বোচ্চ ৩৭.৭ ডিগ্রী সেন্টিগ্রেড। এছাড়া এসময় সিলেট বিভাগে ৩৭.৫ ডিগ্রী সেন্টিগ্রেড, রংপুর বিভাগে ৩৭.২ ডিগ্রিী সেন্টিগ্রেড, রাজশাহী বিভাগে ৩৭.১ ডিগ্রী সেন্টিগ্রেড, ময়মনসিংহে ৩৬.৬ ডিগ্রী সেন্টিগ্রেড, খুলনায় ৩৫.৯ ডিগ্রী সেন্টিগ্রেড, বরিশালে ৩৫. ২ ডিগ্রী সেন্টিগ্রেড, চট্টগামে ৩২. ৩ ডিগ্রী সেন্টিগ্রেড তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়। অতিমাত্রায় গরম পড়ার কারণ জানতে চাইলে আবহাওয়া অধিদপ্তরের উপপরিচালক ( জলবায়ু ) মো. আবদুর রহমান বলেন, অন্য সময়ের চেয়ে গরম বেশিই পড়েছে। সম্ভত উত্তরের কোনো সমস্যার কারণে এটি হতে পারে। এদিকে গরমে অতিষ্ট মানুষ স্বস্তি না পেয়ে দিশেহারা হয়ে গুরুত্বপূর্ণ কাজ না থাকলে বাড়ি চলে যায়। অনেকে তাপের প্রচন্ডতায় কাতর হয়ে পড়ে। এব্যাপারে বিদ্রোহী কবি কাজী নজরুল ভাবুক এইচ এম সিরাজ বলেন, গরমের কষণে জীবন যে আর বাঁচেনা। গতকাল ভোর ৫.২২ মিনিটে ঢাকার আকাশে সূর্য ওঠে এবং অস্ত যায় বিকেল ৬ টা ৪৮ মিনিটে। সকাল ও বিকেলের আদ্রতা ছিল ৬৫ ও ৪৭ ভাগ।