ফাতেমা আহমেদ : ২. তিনটি সরকারি সংস্থা লবণের পৃথক পৃথক পরিসংখ্যান করেছে। বাংলাদেশ ট্যারিফ কমিশনের (বিটিসি) পরিসংখ্যান অনুযায়ী এর পরিমাণ প্রায় ২৯ লাখ টন। জাতীয় রাজস্ব বোর্ড (এনবিআর) এর হিসাব অনুযায়ী প্রায় ২৪ লাখ টন এবং বাংলাদেশ ক্ষুদ্র ও কুটির শিল্প সংস্থার (বিএসসিআইসি) তথ্যানুযায়ী এটি ১৬ লাখ টনের বেশি। ফিনানসিয়াল এক্সপ্রেস
৩. লবণের চাহিদা মেটাতে ব্যবসায়ীরা অবৈধভাবে লবণ আমদানি করায় স্থানীয় চাষীরা ন্যায্য মূল্য থেকে বঞ্চিত হচ্ছে। ৪. বর্তমানে দেশীয় বার্ষিক চাহিদা ১৬.৫ লাখ টনেরও বেশি। লবণ তৈরির এলাকায় প্রতিকূল আবহাওয়ার জেরে চলতি মৌসুমে দেশে ১৮ লাখ টন লবণ উৎপাদন লক্ষ্য অর্জনে ব্যর্থ হয়েছে। ৫. বিসিসিআই (এক্সটেনশন) জিএম বশির আহমেদ জানান, বর্ধিত জনসংখ্যার সঙ্গে ১০ শতাংশ বার্ষিক বৃদ্ধির সাথে সাথে বার্ষিক চাহিদা স্থির করে বিসিসিআই।
৬. একটি সূত্রে জানা গেছে, কিছু অসাধু ব্যবসায়ী মিথ্যা ঘোষণা দিয়ে রাসায়নিক দ্রব্যের নামে প্রচুর লবণ (সোডিয়াম ক্লোরাইড) আমদানি করছে। তবে অবৈধভাবে লবণ আমদানি কমাতে কাজ করছে সরকার।
৭. কক্সবাজার সল্ট মিল ওনার্স অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি রায়স উদ্দিন বলেন,‘আমরা সোডিয়াম সালফেটের (বাণিজ্যিক লবণ) আমদানি বন্ধ করতে চাই। কারণ এ পণ্য আমদানির কারণে সমস্যায় পড়ছেন স্থানীয় কৃষকরা। তারা লবণের ন্যায্য মূল্য পাচ্ছেন না। সম্পাদনা : রেজাউল আহসান