নূর মাজিদ : তুলনামূলক ছোট বা মাঝারি আকারের বাণিজ্যিক উদ্যোগে প্রথমদিকের বাণিজ্যিক ঋণ সরবরাহ করে ভেঞ্চার ক্যাপিটাল। বিশেষ করে, দীর্ঘ-মেয়াদে সফলতার সম্ভাবনা বেশি এমন সব ব্যবসায়কে অর্থায়ন করে তারা। তবে সাম্প্রতিক সময়ে ভেঞ্চার ক্যাপিটালগুলো বিশ্বের ক্রমবর্ধমান অনলাইন পেমেন্ট ব্যবসায়ে বিনিয়োগ করতে উদ্যমী হয়ে উঠেছে। বিশ্বজুড়ে ডিজিটালাইজেশনের জের ধরে প্রতিনিয়তই বেড়ে চলা বাজারটির নিয়ন্ত্রণ নিয়ে ধরনের তারা নিজেদের মাঝে প্রতিযোগিতাও শুরু করেছে। সূত্র : সিএনবিসি
বর্তমানে অনলাইন পেমেন্ট ইন্ডাস্ট্রির বৈশ্বিক বাজার ১ লাখ ৯০ হাজার কোটি ডলার। নগদ অর্থ পরিবহনের ঝুঁকি কমিয়ে আনাসহ অনলাইন শপগুলোর জনপ্রিয়তা, এই আর্থিক সেবা ব্যবস্থাকে ভোক্তাদের কাছে গ্রহণযোগ্যতা এনে দিয়েছে। যার কারণেই বর্তমানে নতুন অনলাইন পেমেন্ট ব্যবসায়িক উদ্যোগগুলো বিপুল পরিমাণ বিনিয়োগ পাচ্ছে। ২০১৮ সালে এমন প্রতিষ্ঠানগুলোর পেছনে ১ হাজার ৮৫০ কোটি ডলার বিনিয়োগ আসে শুধু ভেঞ্চার ক্যাপিটালের মাধ্যমেই। যা আবার ২০১৭ সালের তুলনায় ৫গুণ বেশি।
বৈশ্বিক ভেঞ্চার ক্যাপিটাল পর্যবেক্ষক সংস্থা পিচবুক জানায়, এটি একটি বিশাল অংকের বিনিয়োগ। তবে প্রায় ২৩৫টি ক্ষুদ্র এবং মাঝারি আকারের চুক্তির আওতায় এই পরিমাণ বিনিয়োগ করা হয়। এদের মাঝে আবার সবচাইতে বেশি বিনিয়োগ করেছে চীনা ভেঞ্চার অ্যান্ট ফাইন্যান্সিয়াল। ২০১৮ সালে তারা ১ হাজার ৪শ কোটি ডলার বিনিয়োগ করে অনলাইন পেমেন্টের স্টার্টআপ ব্যবসাগুলোতে।