আমাদের বিশ্ব • আমার দেশ • প্রথম পাতা • লিড ৩
গ্রামীণ ও রবির লাইসেন্স কেন বাতিল করা হবে না নোটিশ জারি বিটিআরসির অডিট দুর্বল, কিছু বিষয় মানছে না, অভিযোগ গ্রামীণের
বিশ্বজিৎ দত্ত : গ্রামীণফোন ও রবির টুজি ও থ্রিজি লাইসেন্স কেন বাতিল করা হবে না গতকাল সে বিষয়ে কারণ দর্শানোর নোটিশ পাঠিয়েছে বিটিআরসি। গত মার্চে বিটিআরসি গ্রামীণের কাছে ১২ হাজার ৫৮০ কোটি ও রবির কাছে ৮৬৭ কোটি ২৩ লাখ টাকা দাবি করে নোটিশ পাঠিয়েছিল । টাকা পরিশোধের জন্য অপারেটর দুটিকে দুই সপ্তাহ সময়ও দেওয়া হয়। কিন্তু কোম্পানি দুটি এ সময়ের মধ্যে কোন অর্থ পরিশোধ করেনি। তাদের বক্তব্য হলো বিটিআরসির অডিট রিপোর্ট সমস্যা রয়েছে।গ্রামীণ ফোনের প্রধান জনসংযোগ কর্মকর্তা তালাত কামাল জানান, বিটিআরসির অডিট রিপোর্টে সমস্যা রয়েছে। আমরা তাদের অডিট রিপোর্টর সমস্যাগুলো চিহ্ণিত করে দিয়েছি। কিন্তু তারা মানছে না। রবির পক্ষ থেকেও অডিটের বিষয়টিই বলা হয়েছে।
বিটিআরসি থেকে তখন বলা হয় গ্রামীণফোন ও রবির সর্বশেষ অডিটের পরে তাদের কাছে বকেয়া চেয়ে পত্র পাঠানো হয়েছিল। কিন্তু দুই সপ্তাহের মধ্যে টাকা পরিশোধ না করায় বিটিআরসির কঠোর পদক্ষেপের অংশ হিসেবে পাওনা না পওয়ায় গত ৪ জুলাই গ্রামীণফোন ও রবির ব্যান্ডউইথ ক্যাপাসিটি যথাক্রমে ৩০ শতাংশ ও ১৫ শতাংশ কমিয়ে দেয় বিটিআরসি। গ্রাহক সেবার কথা মাথায় রেখে সে সিদ্ধান্ত প্রত্যাহার করা হলেও দুই অপারেটরের বিভিন্ন সেবার অনুমোদন ও অনাপত্তিপত্র বা এনওসি স্থগিত রেখেছে বিটিআরসি।
বিটিআরসির জ্যেষ্ঠ সহকারী পরিচালক (মিডিয়া উইং) জাকির হোসেন খান বলেন, আগামী ৩০ দিনের মধ্যে কারণ দর্শানোর জন্য গ্রামীণ ও রবিকে এ সংক্রান্ত একটি নোটিশ প্রেরণ করা হয়েছে।
এ বিষয়ে অবশ্য ডাকা ও টেলিযোগাযোগ মন্ত্রী কোন কথা বলতে রাজী হননি। তিনি বলেন, এটা বিটিআরসির বিষয়। তারাই দেখছে।
ডাক ও টেলিযোগাযোগ ডিভিশনের সচিব অশোক কুমার বিশ্বাস বলেন, এ দুটি কোম্পানির ব্যবসা ক্ষতিগ্রস্থ হউক তা চাইনা। সুতরাং বিটিআরসি ও কোম্পানি দুটির মধ্যে একটি সমঝোতা হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে। তারা কিভাবে অর্থ পরিশোধ করবে। কত কিস্তিতে। জরিমানা রয়েছে। এগুলোর কি হবে। বা জরিমানা মাপ হবে এগুলিই হবে আলোচনার বিষয়। তবে সব কিছুই নির্ভির করবে কোম্পানি দুটির সদিচ্ছার উপর।
অডিট দূর্বল, কিছু বিষয় মানছেনা, অভিযোগ গ্রামীণের
বিশ্বজিৎ দত্ত : গ্রামীণফোন ও রবির টুজি ও থ্রিজি লাইসেন্স কেন বাতিল করা হবে না গতকাল সে বিষয়ে কারণ দর্শানোর নোটিশ পাঠিয়েছে বিটিআরসি। গত মার্চে বিটিআরসি গ্রামীণের কাছে ১২ হাজার ৫৮০ কোটি ও রবির কাছে ৮৬৭ কোটি ২৩ লাখ টাকা দাবি করে নোটিশ পাঠিয়েছিল । টাকা পরিশোধের জন্য অপারেটর দুটিকে দুই সপ্তাহ সময়ও দেওয়া হয়। কিন্তু কোম্পানি দুটি এ সময়ের মধ্যে কোন অর্থ পরিশোধ করেনি। তাদের বক্তব্য হলো বিটিআরসির অডিট রিপোর্ট সমস্যা রয়েছে।গ্রামীণ ফোনের প্রধান জনসংযোগ কর্মকর্তা তালাত কামাল জানান, বিটিআরসির অডিট রিপোর্টে সমস্যা রয়েছে। আমরা তাদের অডিট রিপোর্টর সমস্যাগুলো চিহ্ণিত করে দিয়েছি। কিন্তু তারা মানছে না। রবির পক্ষ থেকেও অডিটের বিষয়টিই বলা হয়েছে।
বিটিআরসি থেকে তখন বলা হয় গ্রামীণফোন ও রবির সর্বশেষ অডিটের পরে তাদের কাছে বকেয়া চেয়ে পত্র পাঠানো হয়েছিল। কিন্তু দুই সপ্তাহের মধ্যে টাকা পরিশোধ না করায় বিটিআরসির কঠোর পদক্ষেপের অংশ হিসেবে পাওনা না পওয়ায় গত ৪ জুলাই গ্রামীণফোন ও রবির ব্যান্ডউইথ ক্যাপাসিটি যথাক্রমে ৩০ শতাংশ ও ১৫ শতাংশ কমিয়ে দেয় বিটিআরসি। গ্রাহক সেবার কথা মাথায় রেখে সে সিদ্ধান্ত প্রত্যাহার করা হলেও দুই অপারেটরের বিভিন্ন সেবার অনুমোদন ও অনাপত্তিপত্র বা এনওসি স্থগিত রেখেছে বিটিআরসি।
বিটিআরসির জ্যেষ্ঠ সহকারী পরিচালক (মিডিয়া উইং) জাকির হোসেন খান বলেন, আগামী ৩০ দিনের মধ্যে কারণ দর্শানোর জন্য গ্রামীণ ও রবিকে এ সংক্রান্ত একটি নোটিশ প্রেরণ করা হয়েছে।
এ বিষয়ে অবশ্য ডাকা ও টেলিযোগাযোগ মন্ত্রী কোন কথা বলতে রাজী হননি। তিনি বলেন, এটা বিটিআরসির বিষয়। তারাই দেখছে।
ডাক ও টেলিযোগাযোগ ডিভিশনের সচিব অশোক কুমার বিশ্বাস বলেন, এ দুটি কোম্পানির ব্যবসা ক্ষতিগ্রস্থ হউক তা চাইনা। সুতরাং বিটিআরসি ও কোম্পানি দুটির মধ্যে একটি সমঝোতা হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে। তারা কিভাবে অর্থ পরিশোধ করবে। কত কিস্তিতে। জরিমানা রয়েছে। এগুলোর কি হবে। বা জরিমানা মাপ হবে এগুলিই হবে আলোচনার বিষয়। তবে সব কিছুই নির্ভির করবে কোম্পানি দুটির সদিচ্ছার উপর।