কেএম নাহিদ : ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের চারুকলার বকুলতলায় উদযাপিত হলো শরৎ উৎসব। নাচ, গান আর আবৃত্তির মধ্য দিয়ে শরৎ বন্দনায় অংশ নেন শিল্পীরা। সবার প্রত্যাশা, ছয় ঋতুর বাংলাদেশে শরৎ প্রতি প্রাণে শুভ্রতা ছড়াবে। জ্যোতির্ময় শরৎ। আকাশে মেঘের ভেলা। সুনীল রূপকান্তি, আলো ছায়ার লুকোচুরি। ঋতু পরিবর্তনের ধারাপথে নিয়ত উদ্ভাসিত রূপ, রং ও সুরের খেলা। সময় টিভি ১৪:০০
ইমারতের এই নগরে ফাঁক- ফোকর গলে কতটা আর পাওয়া যায় শরৎ। পাওয়া যায় না, তবে শরতের মাধুর্য কে হারাতে চায়।
উৎসবে আগত দর্শনার্থীরা জানান, কাশফুল নেই বলে রাজধানীতে সেভাবে শরৎ এর উপস্থিতিটা বোঝা যায় না। নীলাভ আকাশটাই এখানে শরৎ এর উপস্থিতি। এই নীল আকাশই আমাদের মনকে প্রফুল্ল করে।
আয়োজক সত্যেন সেন শিল্পীগোষ্ঠী। গান, নাচ ও আবৃত্তিতে শরতের রূপ তুলে ধরলেন শিল্পীরা। শরৎ কথনে নগরজনকেও নিয়ে গেল মাটির কাছে।
সংস্কৃতি মন্ত্রী বলেন, সংস্কৃতি মন্ত্রনালয় থেকে আমরা চেস্টা করছি একেবারে তৃণমূল পর্যায় পর্যন্ত আমাদের এই কর্মকান্ড পৌঁছে দিতে।
দিগন্ত ছোঁয়া আকাশ, উদার প্রান্তর, কূল ছাপানো নদী। এসব নিয়েই শরৎ প্রশান্তিময় হোক। সম্পাদনায়: কায়কোবাদ মিলন ও রাশিদ