কেএম নাহিদ : ষাটের দশকের পর এ পর্যন্ত চার দফা খনন করে কুমিল্লার আবিষ্কার হয়েছে রানী ময়নামতির প্রাসাদ বা রানীর বাংলো। বর্তমানে খননকাজ বন্ধ থাকায় পরিত্যক্ত অবস্থায় পড়ে আছে প্রাসাদটি। রক্ষনাবেক্ষণের অভাবে পরিণত হয়েছে গো-চারণভূমিতে। দ্রুত খনন করে প্রাসাদটি সংরক্ষণের দাবী পর্যটকদের। ডিবিসি টিভি ১২:০০
প্রতœতত্ত্ব অধিদপ্তর চট্টগ্রাম ও সিলেট বিভাগের আঞ্চলিক পরিচালক ড. আতাউর রহমান বলেন, বরাদ্দ পেলে সীমানাপ্রাচীরসহ সংরক্ষণ ও খনন কাজ করা হবে ।
উনিশ শতকের শুরুর দিকে আগরতলার তৎকালীন মহারাজা কুমার কিশোর মানিক্য বাহাদুর তার স্ত্রী মনমোহিনীর জন্য একটি বাগানবাড়ি নির্মাণ করেছিলেন। সেই থেকে এলাকাটি ‘রানীর বাংলো’ নামে পরিচিত। বর্তমানে সংস্কার এবং রক্ষনাবেক্ষনের অভাবে এলাকাটি গো-চারণভূমিতে পরিণত হয়েছে।
সর্বশেষ ২০১৭-১৮ অর্থবছরে খননের সময় রানী ময়নামতি প্রাসাদের দক্ষিণ দিকের সীমানাপ্রাচীরের কিছু কাজ করা হয়েছিল। তবে প্রায় পুরো অংশ এখনও অরক্ষিত রয়ে গেছে। প্রাচীরটি এখন শুধু সীমানা চিহ্ন বহন করে। সম্পাদনা : কায়কোবাদ মিলন ও রাশিদ