অর্থনীতি ডেস্ক : কৃষক পর্যায়ে ডাই-অ্যামোনিয়াম ফসফেট (ডিএপি) সারের সর্বোচ্চ খুচরা মূল্য হবে প্রতি কেজি ১৬ টাকা। আগে যা ছিলো ২৫ টাকা। আর ডিলার পর্যায়ে প্রতি ২৩ টাকা থেকে কমিয়ে ১৪ টাকা করা হবে। যা চলতি ডিসেম্বর মাসেই কার্যকর হবে জানিয়েছেন কৃষিমন্ত্রী ড. মো. আব্দুর রাজ্জাক। বুধবার কৃষি মন্ত্রণালয়ের সম্মেলন কক্ষে সংবাদ সম্মেলনে তিনি এসব কথা বলেন। এসময় কৃষি সচিব নাছিরুজ্জামানসহ অন্যান্য কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন। বাংলানিউজ, বিডিনিউজ
কৃষিমন্ত্রী বলেন, ইউরিয়া সারের ব্যবহার হ্রাস ও ডিএপি সারের ব্যবহার বাড়ায় কৃষকদের উৎপাদন খরচ লাঘবের উদেশ্যে একটি প্রস্তাব প্রধানমন্ত্রী বরাবর উপস্থাপন করলে তিনি সারের দাম কমানোর প্রস্তাবে অনুমোদন দেন। যা বিজয়ের মাসে সরকারের এ পদক্ষেপ কৃষকের মুখে হাসি ফোটাতে সাহায্য করবে।
তিনি বলেন, প্রধানমন্ত্রীর অনুমোদন মোতাবেক সব পর্যায়ে (অর্থাৎ ডিলার এবং কৃষক পর্যায়ে) ডিএপি সারের দাম প্রতিকেজি ৯ টাকা কমানো হয়েছে। এর ফলে কৃষক পর্যায়ে ডিএপি সারের সর্বোচ্চ খুচরা মূল্য প্রতিকেজি ২৫ টাকা থেকে কমিয়ে ১৬ টাকা এবং ডিলার পর্যায়ে প্রতিকেজি ২৩ টাকা থেকে কমিয়ে ১৪ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে। এতে অতিরিক্ত ৮০০ কোটি টাকা ভর্তুকি দিতে হবে সরকারের। প্রতি বছর সরকার ৭ হাজার কোটি টাকা ভর্তুকি দেয়।
আবদুল রাজ্জাক বলেন, এরই ধারাবাহিকতায় কৃষকদের উৎপাদন খরচ হ্রাস, সুষম সার ব্যবহারে কৃষকদের উদ্বুদ্ধকরণ, কৃষিক্ষেত্রে গাছের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ানোসহ পরিবেশবান্ধব টেকসই খাদ্য নিরাপত্তার স্বার্থে সরকার ডিএপি সারের মূল্য পুনরায় কমানোর এরপর পৃষ্ঠা ২, সারি ১