মেরাজ মেভিজ : নিরাপত্তা প্রহরায় পরিচালনা পর্ষদের শীর্ষ কর্মকর্তাদের মধ্য রাতে ফিরতে হয়েছে নিজ বাসায়। সোমবার বেসিক ব্যাংকের প্রধান কার্যালয়ে থমথমে পরিবেশ ছিলো। যদিও বছর শেষে আন্তঃব্যাংক হিসাবের কাজ ঠিকই চালিয়ে যাচ্ছেন কর্মীরা। গতকাল সরেজমিনে ব্যাংকটির প্রধান কার্যালয় সেনা কল্যাণ ভবনে দেখা যায় এমন পরিস্থিতি। কর্মীরা বলছেন সেই পুরনো কথা। নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক এক কর্মকর্তা বলেন, ব্যাংকের সার্কুলার অনুযায়ী বেতন কাঠামো দেখে নিজ যোগ্যতায় চাকরি পেয়েছি এখন বেতন কমানো অযৌক্তিক। বোর্ডের অদক্ষতা, অযোগ্যতা, অনিয়ম এবং দুর্নীতির কারণে ব্যাংক লোকসানে পড়লে তা পর্ষদের দায়ভার। কর্মীরা তার দায়ভার কেন নেবে?
এদিকে রাষ্ট্রায়াত্ত ব্যাংকটির নিজস্ব বেতন কাঠামো পুর্নবহালে দাবিতে চলমান আন্দোলনে ভুক্তভোগী হলেও এ ব্যাপারে কোনো উদ্যোগে মোটেই আগ্রহী নয় পরিচালনা পর্ষদ। বরং তারা সরকারের সিদ্ধান্তকে দেখছেন নিরপেক্ষ দৃষ্টিতেই। ব্যবস্থাপনা পরিচালক রফিকুল আলমের কাজে জানতে চাইলে এ প্রতিবেদককে তিনি বলেন, এটুকু বলতে পারে এ নিয়ে ব্যাংলাদেশ ব্যাংক বা অর্থমন্ত্রণালয়ে আমরা অনুষ্ঠানিকভাবে কিছু জানাইনি। আর জানানোর মতো কিছু দেখছি না।