বাংলা ট্রিব্রিউন : ২] ৬৪ প্রজাতির দেশীয় মাছ প্রায় হারিয়েই যেতে বসেছে। এর মধ্যে ৩০ প্রজাতিকে সংকটাপন্ন ও ৯ প্রজাতির মাছকে চরম সংকটাপন্ন হিসেবে অভিহিত করা হয়েছে। সরকারিভাবে বিলুপ্ত প্রজাতির মাছ সংগ্রহের জন্য কাজ করছে সংশ্লিষ্টরা।
৩] তবে হাওরের পানিতে বিলুপ্ত প্রজাতির মাছ পুণরায় অবমুক্তকরণসহ নানা প্রকল্প গ্রহণের পরিকল্পনার কথা জানান স্থানীয় মৎস্য কর্মকর্তারা। হাওরপাড়ের সাধারণ মানুষ ও জেলেদের দাবি, অধিক ফলনের আশায় জমিতে ইউরিয়া সারের ব্যবহারের কারণে এখন নদীতে মাছ পাওয়া যায় না। ফলে ভরা মৌসুমের খাল-বিল ও হাওরের পানিতে মাছ কম থাকে, এছাড়াও সংশ্লিষ্ট দফতরের সমন্বয়হীনতাকেও দায়ী করলেন তারা।
৪] খালিয়াজুরী রসুলপুর মৎসজীবী সমবায় সমিতির সভাপতি রবিন্দ্র দাস বলেন, ‘নদী, খাল, বিল, হাওর ভরাট হয়ে যাওয়া ও পানি শুকিয়ে মাছ আহরণ করায় এখন অনেক মাছ বিলুপ্ত হয়ে যাচ্ছে। আগে হাওরের পানিতে পাঙ্গাস, চিতল, কাতলা, বাচা এলং দারকিনা ইত্যাদি মাছ পাওয়া যেতো, যা এখন খুঁজেও পাওয়া যায় না। নেত্রকোনা জেলা মৎস্য অফিসের সূত্র মতে, ‘কোনও বিলুপ্ত প্রজাতির মাছ নেই। যদিও এই জরিপটিতে ২৫৩টি মাছ নিয়ে তালিকা প্রকাশ করা হয়েছিলো। কে এম নাহিদ। সম্পাদনা : মোহাম্মদ রকিব