অর্থনীতি ডেস্ক : [২] এতদিন ধরে দেড়শ রানের ক্লাবে একাই ছিলেন তামিম ইকবাল। তাও তার একার ছিল দুইটি দেড়শ রানের ইনিংস। যার সবশেষটি ছিলো আবার চলতি সিরিজেরই দ্বিতীয় ম্যাচে। নিজের ২০০৯ সালে করা ১৫৪ রানের রেকর্ড ভেঙে তামিম খেলেছিলেন ১৫৮ রানের অসাধারণ এক ইনিংস।
[৩] সে রেকর্ডটি মাত্র দুই দিন টিকতে দিলেন তামিমের সতীর্থ ওপেনার লিটন দাস। তামিম রেকর্ড গড়েছিলেন মঙ্গলবার। শুক্রবার সে রেকর্ড ভেঙে নতুন ইতিহাস গড়লেন লিটন দাস। সেটিও তামিম ইকবালকে অপরপ্রান্তে রেখেই। বৃষ্টিবিঘিœত ম্যাচে মাত্র ৪০.৫ ওভার ব্যাট করেই লিটন খেলেছেন ১৪৩ বলে ১৭৬ রানের ঝকঝকে এক ইনিংস। এই ব্যাটিংয়ে তিনি ভেঙেছেন যেমন তামিমের সর্বোচ্চ রানের রেকর্ড, তেমনি নতুন করে গড়েছেন এক ইনিংসে সর্বোচ ছয়ের রেকর্ডটিও। [৪] এদিকে লিটন দাসের প্রথম ও দ্বিতীয় সেঞ্চুরির মাঝে পার্থক্য ছিল ১৫ ম্যাচের। ডানহাতি ওপেনার তৃতীয় সেষ্ণুরিটি এলো এক ম্যাচের ব্যবধানেই। জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে প্রথম ওয়ানডের পর সিরিজের তৃতীয় ও শেষ ম্যাচে দ্বিতীয় শতক হাঁকালেন ১৩টি চারে। ১১৪তম বলে বাউন্ডারিতে তিন অঙ্কের ঘরে পৌঁছান। লিটনের এই ইনিংসে ছিলো ১৬ চার ও ৮ ছয়ের মার। এর আগে বাংলাদেশের পক্ষে এক ইনিংসে সর্বোচ্চ ছয়ের রেকর্ড ছিল তামিমের, ৭টি। সেই রেকর্ড ভেঙে আজ ৮টি ছক্কা মারলেন লিটন। সূত্র : বাংলাট্রিবিউন, জাগোনিউজ। গ্রন্থনা : জিয়ারুল হক।