[১]করোনাভাইরাসের ছোবল থেকে বাঁচতে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়িয়ে শরীরকে চাঙ্গা রাখতে হবে, জানালেন পুষ্টি বিশেষজ্ঞ
মতিনুজ্জামান মিটু: [২] ভিটামিন ডি, ভিটামিন এ ও জিঙ্কযুক্ত খাবার খাওয়ার পাশাপাশি প্রতিদিন আধ ঘণ্টা সানবাথ বা রৌদ্রে কাটানো যেতে পারে। একইসঙ্গে প্রতিদিন অন্তত এককোয়া রসুনসহ ব্যাকটেরিয়া ও ভাইরাস প্রতিরোধী খাদ্যও খাওয়া দরকার।
[৩] অবশ্য এক্ষেত্রে চীনা রসুন এড়িয়ে চলা উচিত। ক্লোরিন দিয়ে ফিনিশিং করায় অপেক্ষাকৃত সাদা দেখানো ও পোকা মাকড়মুক্ত রাখতে মিথাইল গ্রোমাইড দেওয়া হয় চীনা রসুনে। যা মানবদেহের জন্য ক্ষতি ডেকে আনতে পারে। তাই দেশি রসুন খাওয়াই ভালো। চীনা রসুন চেনার উপায়- এতে শেকড় থাকেনা।
[৩] বাংলাদেশ কৃষি গবেষণা কাউন্সিলের পুষ্টি ইউনিটের পরিচালক ড. মো. মনিরুল ইসলাম বলেন, ভিটামিন সিয়ের চেয়েও জরুরী ভিটামিন ডি, ভিটিমিন এ ও জিঙ্কসমৃদ্ধ খাবার। ডি সংক্রমণ প্রতিরোধী। মাশরুম, পনির ও চিজসহ বিভিন্ন খাবারে ভিটামিন ডি আছে। মিষ্টি আলু ও মিষ্টিকুমড়া এ পাওয়া যায়। শামুক, ঝিনুক, চিংড়ি মাছ, গরু-খাসির লাল মাংস ও পোল্ট্রিতে জিঙ্ক পাওয়া যায়। ডিমের কুসুম ও টক দই কার্যকর।
[৪] পান্তা ভাত ও আচার খাওয়া যেতে পারে। টক দই ও পান্তা ভাত পাকস্থলি বা অন্ত্রের অপকারী ব্যাকটেরিয়া মেরে ফেলে এবং উপকারী ব্যাকটেরিয়ার গ্রোথ বাড়িয়ে দেয়। কণ্ঠনালী কোনো অবস্থাতেই শুকনো রাখা যাবেনা। সম্পাদনা: নজরুল।