[১]এভাবে গার্মেন্ট শ্রমিকদের ডেকে আনা ঠিক হয়নি [২]বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার নির্দেশনা মেনেই গার্মেন্টস খুলতে হবে : প্রধানমন্ত্রী
অর্থনীতি ডেস্ক : [৩] গাজীপুরের জেলা প্রশাসক এস. এম. তরিকুল ইসলাম প্রধানমন্ত্রীর দৃষ্টি আকর্ষণ করে ‘বিজেএমইএর সভাপতি রুবানা হক ২৫ এপ্রিলের পর চিঠি দিয়ে কিছু কারখানা খোলার কথা জানিয়েছেন এবং শ্রমিক পরিবহনে বাস চেয়েছেন’ জানালে এর প্রেক্ষিতে শেখ হাসিনা এসব কথা বলেন। [৪] তিনি বলেন, আমরা পিপিই ও মাস্ক বানানোর জন্য কিছু কারখানা খোলা রাখতে পারি, তবে তা ডবিøউএইচওর নির্দেশনা মোতাবেক। কারখানা খোলা রাখতে হলে কর্মীদের থাকার ব্যবস্থা গার্মেন্টস মালিকদের করতে হবে।
[৫] গাজীপুর জেলা পুলিশ সুপার শামছুন্নাহার বলেন, ‘মাননীয় প্রধানমন্ত্রী আমাদের জেলাটা ভালো ছিল। অনেক ব্যবস্থা নিয়েছিলাম। কিন্তু গার্মেন্টস কারখানার সমন্বয়ের অভাবে আমাদের গাজীপুর জেলা আজ করোনা আক্রান্ত। গার্মেন্টস খুলে দেয়াতে সর্বত্র থেকে শ্রমিক আসতে শুরু করে এবং নারায়ণগঞ্জের বর্ডার কালিগঞ্জ এবং কাপাসিয়ার দিকে ভাইরাসটি ছড়িয়ে যাওয়ার সুযোগ সৃষ্টি হলো। গাজীপুরে লকডাউন কার্যকর করার প্রধান সমস্যা এখন গার্মেন্টস কারখানা। এখানে অনেক মালিক বেতন-ভাতা দেয়ার কথা বলে দিচ্ছেন না। আবার অনেকেই পিপিই ও মাস্ক বানানোর নামে কারখানা খুলে অন্য কাজ করাচ্ছেন।সূত্র : সারাবাংলা, বার্তা ২৪। গ্রন্থনা : ফাতেমা আহমেদ। সম্পাদনা : ভিকটর রোজারিও