মো. আখতারুজ্জামান : [২] করোনাভাইরাস সংক্রমণ রোধে চলছে লকডাউন। বন্ধ রয়েছে অধিকাংশ অফিসসহ সব ধরনের গণপরিবহন। এরই মাঝেই সীমিত আকারে পোশাক কারখানা চালু হয়েছে গত রোববার থেকে। [৩] পোশাকা কারখানার মালিকদের সংগঠন বিজিএমইএ ও বিকিএমইএ-এর পক্ষ থেকে বলা হচ্ছি যে গ্রাম থেকে কোনো শ্রমিক নিয়ে আসা যাবে না।
[৪] তবে শুরু থেকে শ্রমিক নেতারা অভিযোগ করে আসছিলো যে কারখানার মালিকরা গ্রাম থেকে শ্রমিকদের ফোন করে নিয়ে আসছে। সেই অভিযোগ বিজিএমইএ-এর পক্ষ থেকে নাকচ করা হয়। এবার মালিকদের পক্ষে কলকারখানা ও প্রতিষ্ঠান পরিদর্শন অধিদফতর এক নির্দেশনা জারি করেছে।
[৫] শনিবারের এ নির্দেশনায় বলা হয়, কোনো শ্রমিককে কারখানার কাজের জন্য ঢাকায় আসার প্রয়োজন হলে তাকে অবশ্যই ফ্যাক্টরি আইডি কার্ড সাথে বহন করতে হবে এবং সংশ্লিষ্ট যথাযথ কর্তৃপক্ষকে প্রদর্শন করতে হবে।
অন্যথায় ঢাকায় তাদের প্রবেশের অনুমতি প্রদান করা যাবে না। [৬] ইতিমধ্যে ঢাকা ও এর আশপাশের পোশাক কারখানাগুলো খুলে দেয়া হয়েছে। লকডাউন উপেক্ষা করে ঢাকায় ফিরছেন পোশাক শ্রমিকরা। [৭] লকডাউনের কারণে মহাসড়কে গণপরিবহন বন্ধ থাকলেও চাকরি হারানোর ভয় ও জীবিকার তাগিদে এসব পোশাক শ্রমিক হেঁটে এবং নদী পার হয়ে ঢাকা, গাজীপুর, নারায়ণগঞ্জসহ বিভিন্ন স্থানে যাচ্ছেন। সম্পাদনা : রেজাউল