সুজন কৈরী : [২] কারা অধিদপ্তরের এআইজি (অ্যাডমিন) মঞ্জুর হোসেন বলেন, কেরাণীগঞ্জ কারাগারের বিনাশ্রম দ-প্রাপ্ত ওই বন্দী ঢাকা মেডিকেল কলেজ (ঢামেক) হাসপাতালে চিকিৎসাধীন ছিলেন। করোনা পজেটিভ হওয়ার পর তাকে মুগদা জেনারেল হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে।
[৩] এছাড়া করোনা শনাক্ত হওয়া কারারক্ষীরা কেরাণীগঞ্জ কারাগারের স্টাফ। তাদের মধ্যে ২ জন জিঞ্জিরার ২০ শয্যা বিশিষ্ট হাসপাতাল, ৮ জন মিরপুর ম্যাটার্নিটিতে এবং অপর ৯ জন মুগদা জেনারেল হাসপাতালে চিকিৎসাধীন আছেন। [৪] তিনি আরও জানান, করোনা উপসর্গ দেখা দেয়ায় অতিরিক্ত সতর্কতার অংশ হিসেবে ৭২ জন বন্দী ও কারারক্ষীকে কোয়ারেন্টাইনে রাখা হয়েছে। তাদের মধ্যে ঢাকা বিভাগে ৩৩ জন কারারক্ষী ও ২৭ জন বন্দি, সিলেট বিভাগে ১ জন কারারক্ষী ও ১ জন হিসাবরক্ষক এবং চট্টগ্রাম বিভাগে ২ জন কারারক্ষী ও ৮ জন বন্দী রয়েছেন।
[৫] ঢাকা কেন্দ্রীয় কারাগারের জেলার মাহবুবুল ইসলাম বলেন, করোনা শনাক্ত হওয়া বন্দী কেন্দ্রীয় কারাগারের হলেও গত ২৯ মার্চ থেকে ঢামেক হাসপাতালে চিকিৎসাধীন ছিলেন। আর কারারক্ষীরাও বন্দীদের নিরাপত্তায় ঢামেক ও বিএসএমএমইউসহ বিভিন্ন হাসপাতালে দায়িত্ব পালন করতেন।
[৬] কারারক্ষীরা পুরান ঢাকার পুরাতন কারাগারের ব্যারাকে থাকেন। তারা বন্দীদের আনা-নেয়াসহ নিরাপত্তায় দায়িত্বরত ছিলেন। সম্পাদনা : ভিকটর রোজারিও