শরীফ শাওন : [৩] বিজিএমইএ জানায়, গত বছরের এসময় ২৪২ কোটি ১২ লাখ ১০ হাজার ডলারের রপ্তানি হয়েছে। ২৯ এপ্রিল পর্যন্ত ১ হাজার ১৫০ কারখানার মোট ৩১৮ কোটি ডলারের ক্রয়াদেশ বাতিল ও স্থগিত হয়। বর্তমানে ২৭৯ কারখানায় মে মাসের পুরো কার্যাদেশ রয়েছে। কোন ক্রয়াদেশ নেই ৩৭টি কারখানায়। ১০৫টি কারখানায় কার্যাদেশ আছে ৫০ শতাংশ । সদস্য ৫৯৩টি কারখানা এ তথ্য দিয়েছেন।
[৪] স্বাস্থ্য সেবা নিশ্চিত করতে ৩০ শতাংশ শ্রমিক দিয়ে কারখানা পরিচালিত হচ্ছে। ৫৫ শতাংশ কারখানা খোলা আছে।
[৫] জলি তালুকদার বলেন, কার্যাদেশ না থাকলে ৪ এপ্রিল থেকে শ্রমিকদের কারখানায় ফেরাতে কেন নির্দেশ দেয়া হলো। বিজিএমইএর তথ্যের সাথে আমাদের শ্রমিকদের তথ্যের মিল পাওয়া যায় না। [৭] তাসলিমা আক্তার বলেন, শিল্প টিকিয়ে রাখতে মালিক, বায়ার ও সরকারের পদক্ষেপ নেয়া প্রয়োজন। মালিক ও বায়ারদের সরকারের পক্ষ থেকে চাপ প্রয়োগ করতে হবে। কারখানা খোলার জন্য পরিকল্পনা প্রয়োজন। [৮] আবু হাসান টিপু বলেন, প্রথম থেকেই কার্যাদেশ বাতিলের কথা বলে প্রণোদনা পেতে সরকারকে চাপ প্রয়োগ করেছে মালিকপক্ষের সংগঠনগুলো। [৯] নাম প্রকাশ না করার শর্তে দেশীয় এক বায়ার বলেন, কারখানাগুলোতে শ্রমিকের উপস্থিতি আগের মতই। মাস্ক আর সাবান পানির ব্যবহারকেই স্বাস্থ্য সেবা বলছেন মালিকরা। সম্পাদনা : ভিকটর রোজারিও