[১]স্বাধীন মতপ্রকাশে বাধা ও তথ্যের অবাধ প্রবাহ নিয়ন্ত্রণে করোনাভাইরাসকে বিশ্বজুড়ে দ্রুত ছড়িয়ে দিতে সাহায্য করেছে
সাইদ রিপন : [২] করোনা ইস্যুতে স্বাধীন মতের দমন, তথ্য গোপনের মানসিকতা, সংক্রমণ প্রতিরোধে করণীয় বিষয়ে নীতি-নির্ধারণী পর্যায়ে অদূরদর্শীতা, অস্বচ্ছতা ও সমন্বয়হীনতা এবং কোভিড-১৯ চিকিৎসায় চরম অব্যবস্থাপনা দেখা দিয়েছে বাংলাদেশে। আর্টিকেল নাইনটিন বাংলাদেশ ও দক্ষিণ এশিয়ার আঞ্চলিক পরিচালক ফারুখ ফয়সল এ কথা বলেন। [৩] স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের দৈনন্দিন ব্রিফিংয়ে সাংবাদিকদের প্রশ্ন করার সুযোগ বন্ধ করার সিদ্ধান্তের তীব্র সমালোচনা করে ফারুখ ফয়সল বলেন, এটি দিন শেষে কোন ভাল ফল বয়ে আনবে না। এতে সাধারণ মানুষের উদ্বেগ বাড়ছে। ব্রিফিংয়ে সাংবাদিকদের প্রশ্ন করার সুযোগ দেয়া, করোনা শনাক্তকরণ কিটের তথ্য, কেন্দ্রভিত্তিক নমুনা পরীক্ষার দৈনিক হিসাব, পিপিইর মজুদ ও বিতরণসহ সমস্ত তথ্য উন্মুক্ত করার জন্য সরকারের প্রতি আহ্বান জানান তিনি। [৪] বাংলাদেশ জাতীয় মানবাধিকার কমিশনের সাবেক চেয়ারম্যান কাজী রিয়াজুল হক বলেন, মত প্রকাশের স্বাধীনতা নিশ্চিত করার বিষয়ে আন্তর্জাতিক মানবাধিকার সনদ, আইন ও সংবিধানের প্রতি শ্রদ্ধাশীল হতে সরকারের প্রতি আহ্বান জানান। বিদ্যমান নীতি-কৌশলের ত্রুটি বের করার সুযোগ না দিলে সমাজ এগোতে পারবে না। সাংবাদিকদের বিরুদ্ধে যেসব সহিংসতা হচ্ছে তা কোনভাবেই গ্রহণযোগ্য না।
জীবিকার জন্য অর্থনীতিও সচল রাখতে হবে, তবে তা করতে হবে ধীরে ধীরে।
[৫] তিনি আরও বলেন, বিদ্যমান শ্রম আইনের আওতায় ’কোভিড-১৯’ কে পেশাগত রোগ ঘোষণা করার আহ্বান জানান। এটি করা হলে গার্মেন্টস শ্রমিক, অন্য পেশাজীবি ও কর্মরত সাংবাদিকরা পেশাগত দায়িত্ব পালনের সময় স্বাস্থ্য সুরক্ষার আইনগত অধিকার পাবেন, রোগাক্রান্ত হলে ছুটি, চিকিৎসা ও ক্ষতিপূরণ পাবেন।[১]স্বাধীন মতপ্রকাশে বাধা ও তথ্যের অবাধ প্রবাহ নিয়ন্ত্রণে
করোনাভাইরাসকে বিশ্বজুড়ে দ্রুত ছড়িয়ে দিতে সাহায্য করেছে
সাইদ রিপন : [২] করোনা ইস্যুতে স্বাধীন মতের দমন, তথ্য গোপনের মানসিকতা, সংক্রমণ প্রতিরোধে করণীয় বিষয়ে নীতি-নির্ধারণী পর্যায়ে অদূরদর্শীতা, অস্বচ্ছতা ও সমন্বয়হীনতা এবং কোভিড-১৯ চিকিৎসায় চরম অব্যবস্থাপনা দেখা দিয়েছে বাংলাদেশে। আর্টিকেল নাইনটিন বাংলাদেশ ও দক্ষিণ এশিয়ার আঞ্চলিক পরিচালক ফারুখ ফয়সল এ কথা বলেন।
[৩] স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের দৈনন্দিন ব্রিফিংয়ে সাংবাদিকদের প্রশ্ন করার সুযোগ বন্ধ করার সিদ্ধান্তের তীব্র সমালোচনা করে ফারুখ ফয়সল বলেন, এটি দিন শেষে কোন ভাল ফল বয়ে আনবে না। এতে সাধারণ মানুষের উদ্বেগ বাড়ছে। ব্রিফিংয়ে সাংবাদিকদের প্রশ্ন করার সুযোগ দেয়া, করোনা শনাক্তকরণ কিটের তথ্য, কেন্দ্রভিত্তিক নমুনা পরীক্ষার দৈনিক হিসাব, পিপিইর মজুদ ও বিতরণসহ সমস্ত তথ্য উন্মুক্ত করার জন্য সরকারের প্রতি আহ্বান জানান তিনি।
[৪] বাংলাদেশ জাতীয় মানবাধিকার কমিশনের সাবেক চেয়ারম্যান কাজী রিয়াজুল হক বলেন, মত প্রকাশের স্বাধীনতা নিশ্চিত করার বিষয়ে আন্তর্জাতিক মানবাধিকার সনদ, আইন ও সংবিধানের প্রতি শ্রদ্ধাশীল হতে সরকারের প্রতি আহ্বান জানান। বিদ্যমান নীতি-কৌশলের ত্রুটি বের করার সুযোগ না দিলে সমাজ এগোতে পারবে না। সাংবাদিকদের বিরুদ্ধে যেসব সহিংসতা হচ্ছে তা কোনভাবেই গ্রহণযোগ্য না। জীবিকার জন্য অর্থনীতিও সচল রাখতে হবে, তবে তা করতে হবে ধীরে ধীরে।
[৫] তিনি আরও বলেন, বিদ্যমান শ্রম আইনের আওতায় ’কোভিড-১৯’ কে পেশাগত রোগ ঘোষণা করার আহ্বান জানান। এটি করা হলে গার্মেন্টস শ্রমিক, অন্য পেশাজীবি ও কর্মরত সাংবাদিকরা পেশাগত দায়িত্ব পালনের সময় স্বাস্থ্য সুরক্ষার আইনগত অধিকার পাবেন, রোগাক্রান্ত হলে ছুটি, চিকিৎসা ও ক্ষতিপূরণ পাবেন।