শোভন দত্ত : [২] বৈশ্বিক মহামারী করোনায় মঙ্গলবার ওয়ার্ল্ডোমিটারের তথ্যনুসারে সুস্থ হয়েছেন ১২লাখ ৭হাজার। তবে যুক্তরাষ্ট্রে কমেছে মৃতের হার। লকডাউন শিথিলের পর ফের কর্মচাঞ্চল্য ফিরতে শুরু করেছে ইতালি, স্পেন, পর্তুগাল, বেলজিয়ামসহ ইউরোপের অনেক দেশে। এক নাগরিক বলছেন, ‘৬০ দিন পর ঘরের বাইরে এসে নিজেকে নিরাপদ বোধ করছি। সবাই দূরত্ব মেনে চলছেন। নিয়ম মেনে মাস্কও পরিধান করেছেন সবাই।’ ৭ সপ্তাহ পর আংশিক লকডাউন তুলে নেয়ায় কাজে ফিরতে শুরু করেছে মালয়েশিয়ার বাসিন্দারা।
[৩] এক বাসিন্দা বলছেন, ‘কিছুটা শঙ্কিত কারণ আমার ব্যক্তিগত গাড়ি নেই। আর গণপরিবহনে এত বেশি মানুষ এবং এর মাঝে সংক্রমণের ঝুঁকিও বেশি।’ অর্ধলাখ আক্রান্ত নিয়ে ৪০ দিন পর লকডাউন কিছুটা শিথিল করেছে প্রতিবেশী ভারত। ফিরছে প্রাণচাঞ্চল্য। [৪] প্রায় এক মাসের মধ্যে সর্বনিম্ন প্রাণহানি যুক্তরাষ্ট্রে। এরই মধ্যে দেশটিতে সুস্থ হয়েছেন প্রায় ২ লাখ মানুষ। অনেক রাজ্যে খুলছে দোকানপাট-ব্যবসা প্রতিষ্ঠান।
[৫] বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার মহাপরিচালক তেদ্রোস আধানম গ্যাব্রিয়েসাস বলেন, ‘কিছু দেশ লকডাউন এবং ঘরে অবস্থানের সিদ্ধান্ত শিথিল করা শুরু করেছে।’
[৬] যুক্তরাজ্যে প্রাণহানি কমলেও, রাশিয়ায় পাল্লা দিয়ে বাড়ছে আক্রান্ত। টানা দ্বিতীয় দিনের মতো নিউজিল্যান্ডে নেই সংক্রমণ। জার্মানিতে সরকারি তথ্যের চেয়ে সংক্রমণ ১০ গুণ বেশি দাবি আন্তর্জাতিক সংবাদ মাধ্যমের। সূত্র : বিবিসি, দ্যা র্গাডিয়ান, বিডিনিউজ। সম্পাদনা : ভিকটর রোজারিও