শরীফ শাওন : [২] নির্দেশনায় বলা হয়, ব্যাংক খোলার আগে মহামারী প্রতিরোধী সামগ্রী নিশ্চিত করা, সংক্রমিত বস্তুর ডিসপোজাল এলাকা স্থাপন করাসহ কর্মীদের প্রশিক্ষণ ও জবাবদিহিতা নিশ্চিত করতে হবে। কর্মীদের স্বাস্থ্য পর্যবেক্ষণ, অসুস্থ হলে সঠিক সময়ে চিকিৎসা ও কর্মীদের স্বাস্থ্যবিষয়ক ব্যবস্থা নথিভুক্ত করা।
[৩] নির্দেশনায় আরও বলা হয়, প্রবেশমুখে তাপমাত্রা পর্যবেক্ষণ ব্যবস্থা রাখা। বায়ু চলাচল বৃদ্ধি ও বিশুদ্ধ বাতাস নিশ্চিত করতে হবে। সর্বসাধারণের ব্যবহার্য প্রতিটি বস্তু নিয়মিত জীবাণুমুক্তকরণ। চলাচলের স্থান পরিস্কার-পরিচ্ছন্ন রাখা। নিরাপদ দূরত্ব নিশ্চিত করা। সেবা নিতে আসাদের সংখ্যা নিয়ন্ত্রণ করা, ব্যবসায়ীদের জন্য ই-ব্যাংকিং পরামর্শ ও সবাইকে হাত পরিস্কারসহ জীবাণুনাশকের ব্যবহারে সচেতন করতে হবে। কর্মীদের সুরক্ষা ব্যবস্থা জোরদার করা। আগতদের মাস্ক নিশ্চিত করা। স্বাস্থ্য পরিবেশ রক্ষা। করোনা শনাক্ত রোগী থাকলে সিস্টেম পুণরায় ব্যবহারের আগে স্থানীয় স্বাস্থ্য কর্তৃপক্ষের নির্দেশনা অনুসারে জীবাণুমুক্তকরণ নিশ্চিত করা। মাঝারি ও উচ্চ ঝঁকিপূর্ণ এলাকায় কর্মঘণ্টা কমিয়ে আগত লোকের সংখ্যা নিয়ন্ত্রণ করতে হবে। [৪] জনস্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞ কমিটির ৮ সদস্যের বোর্ড থেকে এ নির্দেশনা দেয়া হয়। চীন ও অন্যান্য দেশের সংশ্লিষ্ট কারিগরী নির্দেশনাগুলো পর্যবেক্ষণ করে এই নির্দেশনা বই প্রণয়ন করা হয়েছে। [৫] করোনার প্রকোপ সম্পূর্ণ শেষ না হওয়া পর্যন্ত বিভিন্ন মন্ত্রণালয় সরকারি-বেসরকারি প্রতিষ্ঠান, ব্যবসাকেন্দ্র এবং ব্যক্তি পর্যায়ে এই কারিগরি নির্দেশনা মেনে চলতে বলা হয়েছে। সম্পাদনা : ভিকটর রোজারিও