মো. আখতারুজ্জামান : [২] শপিংমল, রেস্টুরেন্ট করোনাভাইরাস সংক্রমণ রোধে প্রায় দেড় মাস বন্ধ থাকার পর ১০ মে থেকে সীমিত আকারে খুলছে।
[৩] তবে খোলার পর থেকে এসব প্রতিষ্ঠান সার্বক্ষণিক অনলাইনে মনিটর ও ভ্যাট আদায় নিশ্চিত করতে ভ্যাট কমিশনারদের নির্দেশ দিয়েছে জাতীয় রাজস্ব বোর্ড।
[৪] মঙ্গলবার এনবিআরের এবিষয়ে এক নির্দেশনায় বলা হয়, সরকার স্বাস্থ্যবিধি পরিপালন সাপেক্ষে রেস্টুরেন্ট খোলার অনুমতি দিয়েছে। ইতিমধ্যে কিছু বড় শপিংমল ও দোকানপাটও খুলছে।
[৫] নির্দেশনায় আরও বলা হয়, ভ্যাট কমিশনারের অধীন রেস্টুরেন্ট ও দোকানপাটের ওপর মনিটরিং বজায় রাখা এবং যথাযথ ভ্যাট আহরণে সক্রিয় থাকতে হবে। এ মনিটরিং যতটা সম্ভব টেলিফোন, খুদে বার্তা, ই-মেইল ও সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ব্যবহার করে করতে হবে।
[৬] স্বশরীরে কোথাও যাওয়ার প্রয়োজন হলে প্রয়োজনীয় সতর্কতা অবলম্বন এবং সামাজিক দূরত্ব বজায় রেখে দায়িত্ব পালন করতে হবে। এ ছাড়া যেকোনো দায়িত্ব পালনের ক্ষেত্রে অবশ্যই স্বাস্থ্যবিধি পরিপূর্ণভাবে অনুসরণ করতে নির্দেশ প্রদান করা হলো। [৭] তবে করোনা পরিস্থিতি বিবেচনায় নিয়ে করদাতাদের সঙ্গে সে অনুযায়ী আচরণ করতে অনুরোধ করা হয়।
[৮] ঈদ উল ফিতরকে সামনে রেখে ১০ মে থেকে যথাযথ স্বাস্থ্যবিধি অনুসরণসহ বেশ কয়েকটি শর্ত দিয়ে বিকেল ৪টা পর্যন্ত সারা দেশের শপিংমল খোলার এ অনুমতি দেয়া হয়। সম্পাদনা : রেজাউল