অর্থনীতি ডেস্ক : [২] সম্প্রতি একটি সর্বভারতীয় সংবাদমাধ্যমের সঙ্গে সাক্ষাৎকারে তিনি বলেন, কোভিড-১৯ ভাইরাসজনিত সমস্যা নিয়ে প্রধানমন্ত্রী মোদি সমসাময়িক অনেক রাষ্ট্রনেতার থেকেই এগিয়ে ভেবেছেন। এটা ভারতকে সাহায্য করেছে। এখন অর্থনীতিকে নিজের রাস্তায় ফেরানোই চ্যালেঞ্জ। [৩] বস্তুত, অমর্ত্য সেন বিজেপি ও নরেন্দ্র মোদির কঠোর সমালোচক হিসাবেই পরিচিত। এমনকি, ২০১৬ সালে মোদি সরকারের নোট বাতিল পর্বে এর বিরুদ্ধে সবচেয়ে বেশি সরব হয়েছিলেন। [৪] তিনি বলছেন, সমস্যা মোকাবেলায় সাধারণ মানুষের জীবন ও জীবিকার দিকটা বেশি করে ভাবা উচিত ছিল। [৫] আবার পরিযায়ী শ্রমিকদের সমস্যার জন্য আলাদা করে মোদীকে দায়ী করতে রাজি নন অমর্ত্য। তিনি বলছেন, ভারতে গরিব মানুষের এই দুঃখ দুর্দশা আগে থেকেই ছিল। দারিদ্র ও দুর্দশার এই ছবি নতুন নয়। [৬] দেশে করোনা আক্রান্তের সংখ্যা পাঁচশোর কাছাকাছি পৌঁছতেই প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী সব নাগরিককে ২২ মার্চ সকাল সাতটা থেকে রাত নটা পর্যন্ত ‘জনতা কারফিউ’ পালন করতে বলেন। সূত্র : সংবাদ প্রতিদিন। গ্রন্থনা : কেএম নাহিদ। সম্পাদনা : রেজাউল