বিশ্বজিৎ দত্ত : [২] আল আরাবিয়ার সংবাদে বলা হয়, আগামী বছর মধ্যপ্রাচ্য থেকে রেমিটেন্স পাঠানো কমবে ২০ শতাংশ।
[৩] প্রবাসীরা সবচেয়ে বেশি রেমিটেন্স পাঠায় যে দেশগুলো থেকে সেগুলো হলো যুক্তরাষ্ট্র, সৌদিআরব ও মধ্যপ্রাচ্যেও কয়েকটি দেশ। আর সবচেয়ে বেশি রেমিটেন্স গ্রহণ করা দেশগুলো হলো চীন, ভারত, ফিলিপাইন্স, বাংলাদেশ ও পাকিস্তান।
[৪] সৌদি আরব জানিয়েছে, তারা করোনার পরে আড়াই লাখ প্রবাসী শ্রমিককে দেশে ফেরত পাঠাবে।
[৫] বিশ্বব্যাংকের হিসাবে, ২০১৯ সালে থেকে ২০ কোটি মানুষ ৭১৫ বিলিয়ন ডলার তাদের নিজ দেশে রেমিটেন্স পাঠিয়েছে। এরমধ্যে ৫৫১ বিলিয়ন ডলার ব্যয় হয়েছে সেইসব দেশের ৮০ কোটি পরিবারে।
[৬] বিশ্বব্যাংক বলছে জ্বালানি তেলের মূল্য হ্রাস, বড় কনস্ট্রাকশান ফার্মগুলোর কাজ বন্ধ, দোকান পাট না খোলা, এয়ারলাইন্স বন্ধ থাকায় প্রবাসী শ্রমিকদের রেমিটেন্স কমেছে।
[৭] অর্থনীতিবিদ এবি মির্জ্জা আজিজুল ইসলাম বলেন, বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ মার্কেটের ১২ শতাংশ রেমিটেন্সের উপর নির্ভরশীল। তা ছাড়া বিপুল কর্মসংস্থাও এই খাতের সঙ্গে জড়িত। সৌদিআরবে আমাদের সবচয়ে বড় অংশ শ্রমিক বসবাস করে। সুতরাং রেমিটেন্স কমে যাওয়া মানে হলো আমাদের অর্থনীতির উপর বিশাল চাপ। এটা কাটিয়ে ওঠা কঠিন হবে। সম্পাদনা : রেজাউল