[১]বাংলাদেশকে জীবন ও জীবিকার সমন্বয় করতেই হবে : মাসুদা ভাট্টি
প্রিয়াংকা আচার্য্য : [২] ইংল্যান্ডে পুলিশরা কিন্তু কোভিড-১৯ এ তেমন আক্রান্ত হয়নি। কারণ তাদের জনগণের সান্নিধ্যে সেভাবে যেতে দেয়া হয়নি। সবচেয়ে বেশি আক্রান্ত হয়েছে ডাক্তার ও নার্স বলে একাত্তর জার্নালকে জানান বিশিষ্ট এই সাংবাদিক।
[৩] আর ইমিগ্র্যান্ট কমিউনিটি। তাদের বিরুদ্ধে অভিযোগ আনা হয়েছে যে তারা কোয়ারেন্টাইন বিধি মানতে শৈথিল্য দেখিয়েছে। যদিও অভিযোগটি সত্য বা মিথ্যা জানা যায়নি। দ্বিতীয়ত, তারা এক জায়গায় অনেকে বসবাস করেছে ফলে ছড়িয়েছে বেশি।
[৪] যুক্তরাষ্ট্রো মতো উন্নত দেশ লক ডাউন চলাকালীন আমেরিকানদের মাত্র ১২শ ডলার করে দেয়। এ দিয়ে তারা এক থেকে দেড় সপ্তাহ চলতে পেরেছে। এরপর যে লোকটি চুল কেটে জীবন ধারণ করেন, তিনি কী করবেন। তাকে বাধ্য হয়েই ঘর থেকে বের হতে হলো।
[৫] ফলে সরকারের পক্ষ থেকে বলা হলো- যারা নি¤œ আয়ের মানুষ, যাদের কোন সঞ্চয় নেই তাদের জন্য অন্ততপক্ষে এই কাজের ক্ষেত্রগুলো খুলে দেয়া হোক।
[৬] এখন বাংলাদেশ কী করবে। আমরা অন্যান্য দেশের সঙ্গে তুলনায় যাবো না। জনগণকে অবশ্যই স্বাস্থ্যবিধি মেনে চলতে হবে, সাবধানে থাকতে হবে। নিজেকে সুস্থ রাখার জন্য।
[৭] আর বাংলাদেশের মতো উন্নয়নশীল দেশকে অর্থনৈতিক কর্মকা-ের ক্ষেত্রে শিথিলতা আনতে হয়েছে আরও বেশি করে। কারণ এছাড়া আর বিকল্প কোন উপায় ছিল না। সূত্র : একাত্তর টিভি