[১]অর্থনৈতিক স্থবিরতা কাটিয়ে দেশ এগিয়ে যাবে [২]মানুষ যাতে খেয়ে-পরে বাঁচতে পারে সেজন্য ছুটি বাড়ান হয়নি : প্রধানমন্ত্রী
অর্থনীতি ডেস্ক : [৩] প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেন, বাংলাদেশ যেভাবে অর্থনৈতিকভাবে উন্নতি করছিল, আমাদের প্রত্যাশা ছিল ২০২০ সালে মুজিব বর্ষ এবং ২০২১ সালে দেশের স্বাধীনতার সুবর্ণজয়ন্তী উদযাপনের সময় আমরা দারিদ্র্যের মাত্রা হ্রাস করে দেশকে একটি উচ্চ মর্যাদাপূর্ণ স্তরে নিতে সক্ষম হব। কিন্তু করোনার কারণে অগ্রগতির গতি কিছুটা ধীর হয়ে গেছে। [৪] দেশে ধীরে ধীরে অর্থনৈতিক ও অন্যান্য কার্যক্রম খোলার বিষয়ে বলেন সরকার প্রধান বলেন, আমরা চাই না আমাদের দেশের মানুষ কষ্ট পাক। সেজন্য আমরা যেসব বন্ধ করে দিয়েছিলাম। এখন তা কিছু কিছু করে উন্মুক্ত করা শুরু করেছি। কারণ, দেশের খেটে খাওয়া জনগণকে থেকে শুরু করে স্বল্প আয়ের লোকজন, প্রত্যেকেই যেন তাঁদের জীবনযাত্রা সচল রাখতে পারে। [৫] তিনি বলেন, কোভিড-১৯ ভাইরাসের কারণে আজ শুধু বাংলাদেশ নয় সমগ্র বিশ্বই স্থবির হয়ে পড়েছে। এরমধ্যেও আপনারা যারা আজকে প্রকল্পগুলো তৈরি করে নিয়ে এসেছেন বা ডিজিটাল পদ্ধতিতে এই মিটিংটা যে করতে পারছি, সেজন্য আপনাদের আন্তরিক ধন্যবাদ জানাই। সূত্র : বাসস, ইউএনবি, সময়নিউজ। গ্রন্থনা : সিরাজুল ইসলাম।
[৬] তিনি বলেন, করোনার কারণে উন্নয়নের গতিশীলতাটা কিছুটা কমে এলেও আমরা মনে করি, এই দিন থাকবে না। যে কোন প্রতিবন্ধকতা মোকাবেলা করেই আমরা এগিয়ে যেতে পারবো।
[৭] মঙ্গলবার গণভবন থেকে ভিডিও কনফারেন্সের মাধ্যমে জাতীয় অর্থনৈতিক পরিষদের নির্বাহী কমিটির সভায় যোগ দিয়ে প্রধানমন্ত্রী এসব কথা বলেন।
[৮] এই ভার্চুয়াল একনেক সভায় ১৬ হাজার ২৭৬ কোটি ৩ লাখ টাকা ব্যয়ে ১০টি প্রকল্প অনুমোদন দেয়া হয়। অনুমোদিত প্রকল্পের জন্য বাংলাদেশ সরকার দেবে ১৪ হাজার ৪০১ কোটি ৫২ লাখ টাকা এবং বৈদেশিক ঋণ ১ হাজার ৮৮১ কোটি ৯৭ লাখ টাকা।