[১]বাজেটে ভ্যাটের আওতা বাড়ছে [২]বার্ষিক টার্নওভার ৮০ লাখ টাকা পর্যন্ত অব্যাহতি
সোহেল রহমান : [৩] সূত্রমতে, বর্তমানে বার্ষিক টার্নওভার অনূর্ধ্ব ৫০ লাখ টাকা পর্যন্ত কোনো ভ্যাট দিতে হয় না। [৪] পঞ্চাশ লাখ টাকা থেকে থেকে অনূর্ধ্ব ৩ কোটি টাকা পর্যন্ত ৪ শতাংশ হারে ভ্যাট দিতে হয়। [৫] এই উর্ধ্বসীমা বাড়িয়ে সাড়ে ৩ কোটি টাকা নির্ধারণ করা হচ্ছে।
[৬] অন্যদিকে ভ্যাট আদায় বাড়াতে সকল ব্যবসা প্রতিষ্ঠানকে বাধ্যতামূলক ভ্যাট নিবন্ধন নেয়ার বিধান করা হচ্ছে। করোনা প্রকোপ কাটলে সর্বত্র ‘ইলেকট্রনিক ফিসক্যাল ডিভাইস’ (ইএফডি) মেশিন বসানো হবে। [৭] এছাড়া সিগারেট ও মোবাইলের ওপর নতুন করারোপ করা হতে পারে।
[৮] বর্তমানে ২৪ ধরনের ব্যবসায় ইএফডি মেশিন বসানো বাধ্যতামূলক। এগুলো হচ্ছেÑআবাসিক হোটেল; রেস্তোরাঁ ও ফাস্টফুডের দোকান; ডেকোরেটর্স ও ক্যাটারার্স; মোটরগাড়ির গ্যারেজ, ওয়ার্কশপ ও ডকইয়ার্ড; বিজ্ঞাপনী সংস্থা; ছাপাখানা ও বাঁধাই সংস্থা; কমিউনিটি সেন্টার; মিষ্টান্ন ভা-ার; স্বর্ণকার ও রৌপ্যকার এবং সোনা-রূপার দোকানদার এবং স্বর্ণ পাকাকারী; আসবাব বিক্রয় কেন্দ্র; কুরিয়ার ও এক্সপ্রেস মেইল সার্ভিস; বিউটি পারলার; হেলথ ক্লাব ও ফিটনেস সেন্টার; কোচিং সেন্টার; সামাজিক ও খেলাধুলাবিষয়ক ক্লাব; তৈরি পোশাকের দোকান; ইলেকট্রনিক ও ইলেকট্রিক্যাল গৃহস্থালিসামগ্রীর বিক্রয়কেন্দ্র; শপিং সেন্টার ও শপিংমলের সব সেবা প্রদানকারী ও ব্যবসাপ্রতিষ্ঠান; ডিপার্টমেন্টাল স্টোর; জেনারেল স্টোর ও সুপারশপ; বড় ও মাঝারি ব্যবসা (পাইকারি ও খুচরা) প্রতিষ্ঠান; যান্ত্রিক লন্ড্রি, সিনেমা হল এবং সিকিউরিটি সেবা প্রদানকারী প্রতিষ্ঠান। সম্পাদনা : রেজাউল