[১]বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভে রেকর্ড [২]রিজার্ভ দাঁড়িয়েছে ৩,৪২৩ কোটি ডলার
সোহেল রহমান : [৩] বাংলাদেশ ব্যাংক সূত্রে জানা যায়, গত মঙ্গলবার দিনশেষে বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভের পরিমাণ ছিল ৩ হাজার ৩৪৬ কোটি ডলার। [৪] এর পরদিন বুধবার করোনা পরিস্থিতি মোকাবেলায় আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিল (আইএমএফ)-এর ৭৩ কোটি ২০ লাখ ডলার আর্থিক সহায়তা এবং [৩] চলতি মাসের প্রথম দুই দিনে ১৩ কোটি ৫০ লাখ ডলার রেমিটেন্স দেশে আসায় রিজার্ভে নতুন রেকর্ড সৃষ্টি হয়েছে।
[৫] জানা যায়, এর আগে সর্বোচ্চ রিজার্ভ ছিল ২০১৭ সালের ৫ সেপ্টেম্বর এবং এর পরিমাণ ছিল ৩ হাজার ৩৬৮ কোটি ডলার। [৬] এরপর গত আড়াই বছর ধরে রিজার্ভ ৩ হাজার ১৫০ কোটি ডলার থেকে ৩ হাজার ৩৪৬ কোটি ডলারের মধ্যে ওঠা-নামা করেছে। [৭] আন্তর্জাতিক মানদ- অনুযায়ী, একটি দেশের কাছে অন্তত তিন মাসের আমদানি ব্যয় মেটানোর সমপরিমাণ বিদেশি মুদ্রার মজুদ থাকতে হয়। [৮] বর্তমান রিজার্ভের মজুদ দ্বারা প্রতি মাসে ৪০০ কোটি ডলার আমদানি ব্যয় হিসাবে সাড়ে আট মাসের আমদানি ব্যয় মেটানো সম্ভব।
[৯] জানা যায়, চলতি অর্থবছরের ২ জুন পর্যন্ত প্রবাসী বাংলাদেশিরা ১ হাজার ৬৫০ কোটি ডলার রেমিটেন্স পাঠিয়েছেন। [১০] এটা গত অর্থবছরের একই সময়ের চেয়ে প্রায় ৯ শতাংশ বেশি। [১১] এর মধ্যে ঈদ উপলক্ষে গত মাসে ১৫০ কোটি ৩০ লাখ ডলার রেমিটেন্স পাঠিয়েছেন প্রবাসীরা। সম্পাদনা : রেজাউল