[১]বাজেট ঘাটতি দাঁড়াতে পারে ১,৮৩,০০০ কোটি টাকা [২]যা জিডিপি’র ৬ শতাংশ
সোহেল রহমান : [৩] চলতি অর্থবছরে বাজেট ঘাটতির পরিমাণ ধরা হয়েছে ১ লাখ ৪৫ হাজার ৩৮০ কোটি টাকা। সে হিসাবে ঘাটতি বাড়ছে ৩৭ হাজার ৬২০ কোটি টাকা।
[৪] জানা যায়, ২০২০-২১ অর্থবছরের বাজেট ঘাটতির প্রাথমিক প্রাক্কলন করা হয়েছিল ১ লাখ ৬৩ হাজার ৭৯০ কোটি টাকা। কিন্তু পরিবর্তিত পরিস্থিতিতে ঘাটতি বাড়ছে ১৯ হাজার ২১০ কোটি টাকা। [৫] সূত্রমতে, করোনা পরিস্থিতি মোকাবেলায় এবার বিভিন্ন মন্ত্রণালয় ও বিভাগের চাহিদা বেড়েছে। এ কারণে ঘাটতি বাড়ছে। [৬] জানা যায়, বাজেট ঘাটতি মোকাবেলায় আগামী অর্থবছরে অভ্যন্তরীণ ব্যাংকব্যবস্থা ও বৈদেশিক উৎস থেকে ঋণ গ্রহণ দুটোই সমান গুরুত্ব পাচ্ছে।
[৬] বাজেটে মোট অভ্যন্তরীণ ঋণের লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করা হয়েছে ১ লাখ ৭ হাজার কোটি টাকা। এর মধ্যে ব্যাংকখাত থেকে ৮০ হাজার কোটি টাকা, সঞ্চয়পত্র খাত থেকে ২৪ হাজার কোটি টাকা ও অন্যান্য খাত থেকে ৩ হাজার কোটি টাকা নেয়া হবে।
[৭] অন্যদিকে বাজেটে বৈদেশিক উৎস থেকে ৮২ হাজার ৫০০ কোটি টাকা সহায়তা পাওয়ার আশা করছে সরকার। চলতি বাজেটে এ লক্ষ্যমাত্রা ছিল ৬৩ হাজার ৮৪৮ কোটি টাকা। বৈদেশিক ঋণের মধ্যে বার্ষিক উন্নয়ন কর্মসুচী (এডিপি) খাতে ৭০ হাজার ৫০০ কোটি টাকা এবং বাজেট সহায়তা খাতে ১২ হাজার কোটি টাকা প্রাক্কলন করা হয়েছে। সম্পাদনা : রেজাউল