অর্থনীতি ডেস্ক : [২] আড়াই মাস বন্ধ থাকায় শ্রমিক পাওয়া নিয়ে সংশয়ে রয়েছে ঠিকাদার কোম্পানিগুলো। পেলে সঠিক সময়েই কাজ শেষ হওয়ার প্রত্যাশা তাদের। [৩] বিআইডব্লিউটিএর তথ্যমতে, স্থায়ীভাবে নদীর সীমানা নির্ধারণে ১০ হাজার ৮২০টি পিলারের মধ্যে এখন পর্যন্ত সাড়ে চার হাজার পিলার বসানো হয়েছে। যেখানে শতভাগ দৃশ্যমান দেড় হাজার। এছাড়া এক কিলোমিটার খাড়া পাড় ও আড়াই কিলোমিটার ঢালু পাড় বাধাইয়ের কাজও প্রায় শেষের দিকে। শুরু হয়েছে ৬টির জেটি নির্মাণের কাজও। [৫] ঠিকাদার রকিবুল আলম বলেন, আবার নতুন করে কাজ শুরু করেছি। এখন আর আগের মত সেই ভাবে কাজ করতে পারছি না। কারণ লোকবল সেভাবে আসতে পারছে না। আমাদের ৬০ শতাংশ কাজ শেষ। আর ৪০ শতাংশ কাজ আছে।
[৬] প্রকল্প পরিচালক বলেন, করোনার কারণে পিছিয়ে পড়া অংশ কাটিয়ে উঠতে কাজের গতি বাড়ানো হচ্ছে। তবে সংশোধিত প্রকল্পটি দ্রুত চূড়ান্ত হলে তীর রক্ষার পাশাপাশি নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যে নদীদূষণমুক্ত হবে। সূত্র : সময়টিভি অনলাইন। গ্রন্থনা : এসআই রাজ।