মুসা আহমেদ : [২] করোনা মহামারীতে অর্থনৈতিকভাবে বিপর্যস্ত জাপান। অর্থনৈতিক ধস ঠেকাতে এরইমধ্যে বেশকিছু প্রণোদনা প্যাকেজও হাতে নিয়েছে শিনজো আবের সরকার। সোমবার দেশটির প্রধানমন্ত্রী বলেন, ধসে যাওয়া অর্থনীতি পুনর্গঠন করে অর্থবছর শুরু করবে জাপান। রয়টার্স
[৩] তিনি বলেন, অর্থনৈতিক যেসব খাতে প্রণোদনা প্যাকেজের ঘোষণা দেয়া হয়েছে সেসব খাতে ব্যয় স্থায়ীভাবে অব্যাহত রাখা হচ্ছে। অর্থ সঙ্কট দেখা দিলে প্রয়োজনে কেন্দ্রীয় ব্যাংক থেকে মুদ্রা ও নোট ছাপান হবে। [৪] আবে বলেন, বড় সঙ্কটের মধ্যে যাচ্ছে দেশের অর্থনীতি। তাই অর্থনীতি বাঁচাতে আমাদের যা অর্থসম্বল আছে তা নিয়েই ঘুরে দাঁড়াতে হবে। এতে অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি অর্জনের মাধ্যমে আমাদের স্বাস্থ্যসেবা খাত স্বাভাবিক রাখা যাবে। সম্পাদনা : রেজাউল
এর মানে এই নয় যে জাপান ঋণের বোঝা বেড়েই চলবে। দেশে যখন অর্থনৈতিক স্থিতিশীলতা সৃষ্টি হবে তখনই স্বাস্থ্যখাতকে আরো উন্নত করার সব রকম প্রচেষ্টা চালান হবে। [৫] বিশ্লেষকরা বলছেন, ইতিমধ্যে বিশাল ঋণের বোঝা কাঁধে জাপান। করোনায় প্রণোদনা দিতে বিশ্বের বড় শিল্প বাণিজ্যিক দেশগুলোর মধ্যে ঋণ তালিকায় শীর্ষ এখন জাপান। প্রবৃদ্ধি বাড়াতে এরইমধ্যে বিভিন্ন বিশাল অঙ্কের ব্যয় করেছে অর্থনীতিতে বিশ্বের তৃতীয় বৃহত্তম এ দেশটি। [৬] করোনায় ক্ষতিগ্রস্ত ক্ষুদ্র ও মাঝারি প্রতিষ্ঠানসহ অর্থনৈতিক বেশ কয়েকটি খাতে ঋণ প্রণোদনা দিতে এরই মধ্যে ২.২ ট্রিলিয়ন ডলারের প্রণোদনা প্যাকেজ ঘোষণা করেছে জাপান।