[১]দেশে গত এপ্রিল-মে মাসে ২ শতাধিক সিঁধেল চুরি
অর্থনীতি ডেস্ক : [২] করোনাভাইরাসের সংক্রমণ ঠেকাতে সারাদেশে লকডাউন পরিস্থিতির মধ্যে এপ্রিল ও মে মাসে সিঁধেল চুরির ঘটনা ঘটেছে ২২৯টি। আর চুরির ঘটনা ঘটেছে ৬৮৮টি। তবে এসব অপরাধের প্রকৃত সংখ্যা আরও অনেক বেশি বলে জানিয়েছেন সংশ্লিষ্টরা। এসব অপরাধের পাশাপাশি ছিনতাইয়ের ঘটনা রয়েছে অসংখ্য। সঙ্গে রয়েছে টানা পার্টির দৌরাত্ম্য। [৩] মেট্রোপলিটন এলাকায় বিশেষ করে রাজধানীতে গ্রিল কেটে চুরি ও ছিনতাইয়ের ঘটনা বেশি ঘটছে বলে জানিয়েছেন বিভিন্ন থানার দায়িত্বশীলরা। এসব অপরাধ বেড়ে যাওয়ার পেছনে আইন শৃঙ্খলাবাহিনীর কম নজরদারিকে দায়ী করছেন ভুক্তভোগীরা। [৪] তবে আইন শৃঙ্খলাবাহিনীর দায়িত্বশীলরা বলছেন, করোনাভাইরাসের প্রাদুর্ভাব ঠেকাতে সামনের সারিতে থেকে কাজ করছে পুলিশ ও অন্যান্য বাহিনী। লকডাউন থাকা বিভিন্ন এলাকায় দায়িত্ব পালনের পাশাপাশি নিয়মিত টহল দেওয়া হচ্ছে। [৫]এপ্রিল মাসে সারাদেশে ডাকাতির ঘটনা ১০টি, দস্যুতা ৩২টি, দ্রুত বিচার আইনে অপরাধ ৩৭টি, সিঁধেল চুরি ৯৩টি, চুরি ২৯৩টি অপরাধসহ মোট মামলা হয়েছে ৯ হাজার ৯৮টি। মে মাসে এসব অপরাধের সংখ্যা বেড়েছে। ডাকাতি ১১টি, দস্যুতা ৫৯, দ্রুত বিচার আইনে অপরাধ ৪৪টি, সিঁধেল চুরি ১৩৬, চুরি ৩৯৫টিসহ মোট মামলা হয়েছে সাড়ে ১১ হাজার। [৬]পুলিশের তৎপরতায় করোনা পরিস্থিতে সাম্প্রতিক মাসগুলোতে অপরাধ কম হচ্ছে বলে জানিয়েছেন পুলিশ সদর দফতরের সহকারি মহাপরিদর্শক(মিডিয়া) সোহেল রানা বলেন, ‘চলমান করোনা সংকটের মধ্যে বাংলাদেশ পুলিশের তৎপরতার কারণে সাম্প্রতিক মাসগুলোতে তুলনামূলক হিসাবে সামগ্রিকভাবে দেশে অপরাধের মাত্রা কমেছে। সূত্র: বাংলা ট্রিবিউন। গ্রন্থনা কেএম নাহিদ।