[১]বাংলাদেশের পাওনা ১১.৬২ মিলিয়ন ডলার দিচ্ছে না উত্তর কোরিয়া
রাশিদ রিয়াজ : [২] ১৯৯৪ সালে কিছু পণ্য রপ্তানির পর উত্তর কোরিয়ার কাছে পাওনা অর্থ আদায়ে বেইজিংয়ে বাংলাদেশি দূতাবাস উত্তর কোরিয়া দূতাবাসের সাথে যোগাযোগ করলেও কোন সাড়া মিলছে না। ২৬ বছর আগে সোনালী ব্যাংকের সাথে বার্টার চুক্তির আওতায় এসব পণ্য আমদানি করে দেশটি। বিজনেস স্ট্যান্ডার্ড
[৩] উত্তর কোরিয়া বাংলাদেশ থেকে চাল, সিমেন্ট, চা, পাট ও পাটজাত পণ্য, ইউরিয়া সার, পশুর চামড়া, চামড়াজাত পণ্য, সাবান, ডিটারজেন্ট, টয়লেট্রিজ এবং গ্লিসারিন আমদানি করেছিল। [৩] বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের মাধ্যমে এখন বিলটি সুরক্ষিত করতে সোনালী ব্যাংক ফাইন্যান্সিয়াল ইনস্টিটিউশন ডিভিশন (এফআইডি) এর যথাযথ হস্তক্ষেপ কামনা করেছে। [৬] বাংলাদেশ ও উত্তর কোরিয়ার মধ্যে প্রথম বার্টার চুক্তি হয় ১৯৭৭ সালের ১২ আগস্ট। ১৯৯৪ সালে বার্টার ৬ এর স্বাক্ষরের পরে উভয় দেশ ব্যাংকিং লেনদেন চুক্তি করে। এই আন্তঃব্যাংক চুক্তিতে তিন মাসের ডলার এলআইবিওর হারে সুদ আদায়ের বিধান অন্তর্ভুক্ত ছিল। [৭] সোনালী ব্যাংকের এমডি আতাউর রহমান প্রধান জানান, বারবার আবেদনের প্রেক্ষিতে উত্তর কোরিয়ার ফরেন ট্রেড ব্যাংক সোনালী ব্যাংককে ২০১২ সালের ৩০ জুন একটি সুইফট বার্তার মাধ্যমে ১০.০৪ মিলিয়ন ডলার বকেয়া নিশ্চিত করে। উত্তর কোরিয়ার ব্যাঙ্ককে বারবার বকেয়া পরিশোধ করতে বলা হলেও, তারা আদৌ সেটি পরিশোধ করছে না চিঠিতে তাও উল্লেখ করা হয়। সম্পাদনা : রেজাউল