শোভন দত্ত : [২] যা গত বছরের তুলনায় প্রায় ৯ লাখ কম। গত বছর এ সংখ্যা ছিল এক কোটি ১৮ লাখ। প্রাণিসম্পদ অধিদপ্তর এবারের কোরবানির পশুর এ সংখ্যা নির্ধারণ করেছে। করোনাভাইরাস সংক্রমণ পরিস্থিতির কারণে এবার পশু উৎপাদন কম হয়েছে। একই সঙ্গে চাহিদা অন্য সময়ের চেয়ে কম হবে, তাই কোরবানির পশু নিয়ে কোনো সংকট দেখছেন না সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তারা। [৩] চাঁদ দেখা সাপেক্ষে আগামী ৩১ জুলাই বা ১ আগস্ট দেশে মুসলমানদের দ্বিতীয় বড় ধর্মীয় উৎসব ঈদুল আজহা বা কোরবানির ঈদ উদযাপিত হবে। এই ঈদে মুসলমানরা মহান আল্লাহর সন্তুষ্টি লাভের উদ্দেশ্যে পশু কোরবানি করে থাকে। [৪] প্রাণিসম্পদ অধিদপ্তরেরে একজন কর্মকর্তা নাম প্রকাশ না করে বলেন, কোরবানিকে সামনে রেখে আমরা সারাদেশ থেকে তথ্য নিয়েছি। সেই তথ্য অনুযায়ী দেখা যাচ্ছে, দেশে সব মিলিয়ে কোরবানিযোগ্য পশু এক কোটি ৯ লাখ ৪২ হাজার ৫০০টি। সূত্র : জাগোনিউজ, বার্তা২৪।
এরমধ্যে গরু-মহিষ ৪২ লাখ ৩৮ হাজার, ছাগল ও ভেড়া ৬৭ লাখ এবং অন্যান্য হিসেবে দুম্বা ও উট ৪ হাজার ৫০০। গবাদি পশুর এই হিসাব মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রণালয়ের পাঠানো হচ্ছে।