শোভন দত্ত : [২] ওয়াল্ডোমিটার ইনফোর তথ্য অনুসারে, সোমবার পর্যন্ত ভাইরাসটিতে সুস্থ হয়েছেন ৬৫ লাখ ৫০ হাজার। [৩] আমেরিকার দুই মহাদেশ ও দক্ষিণ এশিয়ায় সংক্রমণ দ্রুত বাড়ছে। অন্যদিকে ইউরোপকে ল-ভ- করে দিয়ে করোনা কিছুটা স্তিমিত হলেও সেখানেও আবার রোগটির পুনরুত্থান দেখা যাচ্ছে। তবে আশার কথা হচ্ছে, এ ভাইরাসে আক্রান্ত হওয়ার পর সুস্থতার হার দ্রুত বাড়ছে। অন্যদিকে আক্রান্তের সংখ্যার সঙ্গে পাল্লা দেয়নি মৃত্যুহার। প্রাণহানিও স্থিতিশীল রয়েছে।
[৪] করোনাভাইরাসে সবচেয়ে বেশি সংক্রমণ ও মৃত্যু ঘটেছে যুক্তরাষ্ট্রে। দেশটিতে আক্রান্তের সংখ্যা ২৮ লাখ ৮০ হাজার আর মৃত্যু হয়েছে ১ লাখ ২৯ হাজার মানুষের।
[৫] করোনায় দ্বিতীয় সর্বোচ্চ আক্রান্ত ও মৃত্যু ব্রাজিলে। সেখানে ১৬ লাখ ৩ হাজার মানুষ করোনায় আক্রান্ত এবং মারা গেছে ৬৪ হাজার ৮৬৭ জন।
[৬] তৃতীয় সর্বোচ্চ আক্রান্ত রাশিয়ায়। দেশটিতে ৬ লাখ ৮০ হাজার জন করোনায় আক্রান্ত। তবে রাশিয়ায় মৃতের সংখ্যা তুলনামূলক কম। মৃত্যুর দিক দিয়ে রাশিয়া বিশ্বে ১১ তম। সেখানে করোনায় মারা গেছে ১০ হাজার ১৪৫ জন মানুষ।
[৭] করোনায় চতুর্থ সর্বোচ্চ আক্রান্ত হয়েছে ভারতে। দেশটিতে ৬ লাখ ৭৩ হাজার জনের করোনা শনাক্ত হয়েছে। ভারতেও মৃত্যুর সংখ্যা তুলনামূলক কম। মৃত্যুর সংখ্যায় অষ্টম দেশটি। সেখানে করোনায় মারা গেছে ১৯ হাজার ২৬৮ জন। সূত্র : বিবিসি, রয়র্টাস, এনডিটিভি, জাগরণ, বিডিনিউজ।