কেএম নাহিদ : [২] বিহার পুলিশের দাবি, চার বছরে ৫০ কোটি রুপি জমা পড়ে সুশান্তর ব্যাংক অ্যাকাউন্টে। যার পুরোটাই তুলে নেওয়া হয়। [৩] সোমবার তা আরও তিক্ত মোড় নিল। বিহারের ডিরেক্টর জেনারেল অব পুলিশ গুপ্তেশ্বর পান্ডে মুম্বাই পুলিশকে সরাসরি প্রশ্ন করেন, কেন তারা সুশান্তর টাকা তছরুপের দিকটা খতিয়ে দেখছেন না। [৪] সাংবাদিক সম্মেলনে তিনি বলেন, গত চার বছরে সুশান্তর ব্যাংক অ্যাকাউন্টে ৫০ কোটি রুপি জমা পড়েছিল। কিন্তু আশ্চর্যজনকভাবে পুরো টাকাটাই সেই অ্যাকাউন্ট থেকে তুলে নেওয়া হয়েছে। এক বছরে তার অ্যাকাউন্টে ১৭ কোটি রুপি জমা পড়েছিল। এর মধ্যে ১৫ কোটিই তুলে নেওয়া হয়েছে। এটা কি তদন্তের দিক থেকে গুরুত্বপূর্ণ পয়েন্ট নয়। আমরা কিন্তু চুপ করে বসে থাকব না। আমরা মুম্বাই পুলিশকে প্রশ্ন করছি, কেন এই ধরনের লিড ধামাচাপা দেওয়া হচ্ছে। [৫] নীতীশ কুমার জানান, তিনি সুশান্তর বাবার সঙ্গে কথা বলেছেন। তার পরিবার চায় না এই মামলার তদন্ত পুলিশ করুক। তারা চায় সিবিআইয়ের তদন্ত। সুশান্তর মৃত্যুর তদন্তে যাওয়া বিহারের আইপিএস অফিসারকে জোর করে মুম্বাইয়ে কোয়ারেন্টাইনে রাখা হয়েছে বলে অভিযোগ করেছিলেন বিহার পুলিশের ডিজি। সেই ঘটনায় তীব্র অসন্তোষ প্রকাশ করেন নীতীশ কুমার। সূত্র : দেশ-রূপান্তর অনলাইন, বাংলানিউজ।