এসআই রাজ : করোনাভাইরাসের এই সময়ে দেশে কম্পিউটার ও মোবাইল গেম খেলা আগের চেয়ে আরও জনপ্রিয় হয়েছে, তেমনি খেলার হারও বেড়েছে। তবে খেলার শীর্ষে রয়েছে বিদেশি গেমস। দেশে এই মুহূর্তে গেমারদের কাছে শীর্ষ গেমের তালিকায় রয়েছে পাবজি, ফোর্টনাইট, ফ্রি-ফায়ার, ভ্যালোরেন্ট ইত্যাদি গেমস। বিদেশি গেমের বাজার, গেমসের প্রতি গেমারদের আগ্রহ আকর্ষণ তীব্র হলেও দেশীয় গেমের প্রতি তেমন আগ্রহ দেখা যায়নি গেমারদের। দেশীয় গেম নির্মাতারা এ সময়ের গেমের বাজারকে গতানুগতিক বলেছেন। দেশীয় গেমের স্বল্পতা, প্রচার প্রচারণা না থাকা, নিয়মিত আপগ্রেড না হওয়া, বৈচিত্র্য না থাকায় গেমের প্রতি গেমারদের আগ্রহ কম। অন্যদিকে বৈশ্বিক গেমের বাজার বলছে, এ বছরের গেমের বাজার আকার অন্যান্য সব সময়কে ছাপিয়ে যাবে।
দেশের ইন্টারনেট সেবাদাতা প্রতিষ্ঠানগুলোর কাছ থেকে জানা গেছে, দেশে এই মুহূর্তে গেমসে ব্যয় হচ্ছে সাড়ে ৫০০ জিবিপিএস’র বেশি (আপ ও ডাউন স্ট্রিম মিলিয়ে) ব্যান্ডউইথ। করোনাকালের আগে যার পরিমাণ অনেক কম ছিল। ইন্টারনেট সেবাদাতা প্রতিষ্ঠান আম্বার আইটি লিমিটেডের প্রধান নির্বাহী আমিনুল হাকিম জানান, তার প্রতিষ্ঠানে গেমের জন্য ৫ জিবিপিএস (আপস্ট্রিম)ও ৩ জিবিপিএস (ডাউনস্ট্রিম) ব্যান্ডউইথ ব্যবহার হয়। তিনি মনে করেন, পাড়া ও মহল্লায় বা স্থানীয় পর্যায়ে যেসব আইএসপি ইন্টারনেট সেবা দেয় তাদের ক্ষেত্রে গেমের পেছনে ব্যান্ডউইথ ব্যবহারের শতাংশ বা হার আরও বেশি। াইএসপিগুলোর সূত্রে জানা গেছে, এ সময়ে খুব খেলা হচ্ছে পাবজি, ফোর্টনাইট, ফ্রি-ফায়ার, ভ্যালোরেন্ট, লিগ অব লেজেন্ড, ফিফা-২০২০, কাউন্টার স্ট্রাইক ইত্যাদি গেমস। এরমধ্যে ভ্যালোরেন্ট গেমটি গত ৩-৪ মাস আগে এসেছে। এসেই জনপ্রিয়তার শীর্ষে চলে এসেছে। ফ্রি-ফায়ার বেশ আগে এলেও সম্প্রতি গেমটি জনপ্রিয়তা পেয়েছে বলে জানালেন একটি শীর্ষস্থানীয় আইএসপির একজন কর্মকর্তা।
জানতে চাইলে গেম গেমস নির্মাতা প্রতিষ্ঠান ম্যাসিভ স্টারের ব্যবস্থাপনা পরিচালক মাহবুব আলম বলেন, স্থানীয়ভাবে এরপর পৃষ্ঠা ২, সারি ৩